রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার মিরপুর রোডে এনজিও কার্যালয়ের সিকিউরিটি গার্ড মো জুয়েলকে (১৮) পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহ গুম করার ঘটনায় মূল আসামি মো. আক্তার হোসেনকে (২০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এর আগে মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) ভোর ৫টার দিকে ওই সিকিউরিটি গার্ডকে হত্যার ঘটনা ঘটে। এরপর অভিযান চালিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত একমাত্র আসামি আক্তার হোসেনকে গ্রেপ্তার করে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।
এ ঘটনার বিস্তারিত বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন জানানো হবে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১ জানুয়ারি আদাবর থানার বাইতুল আমান হাউজিং নিউ স্টেপস সিকিউরিটি সার্ভিস লিমিটেড কোম্পানিতে মো. জুয়েল নিরাপত্তা প্রহরী (গার্ড) হিসেবে চাকরি শুরু করেন। পরে তিনি মোহাম্মদপুরের বাবর রোডের একটি এনজিওতে নিরাপত্তা প্রহরীর ডিউটি শুরু করেন। গত মঙ্গলবার গভীর রাতে আরেক নিরাপত্তা প্রহরী আক্তার হোসেন ঘুমন্ত জুয়েলকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেন। এ ঘটনায় জুয়েলের মা আনোয়ারা বাদী হয়ে মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় পলাতক থাকা একমাত্র আসামি আক্তারকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মোহাম্মদপুরে নিরাপত্তা প্রহরীকে হত্যা : প্রধান অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
রাজধানী মোহাম্মদপুর থানার মিরপুর রোডে এনজিও কার্যালয়ের সিকিউরিটি গার্ড মো জুয়েলকে (১৮) পিটিয়ে হত্যা ও মরদেহ গুম করার ঘটনায় মূল আসামি মো. আক্তার হোসেনকে (২০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
এর আগে মঙ্গলবার (২৩ জানুয়ারি) ভোর ৫টার দিকে ওই সিকিউরিটি গার্ডকে হত্যার ঘটনা ঘটে। এরপর অভিযান চালিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত একমাত্র আসামি আক্তার হোসেনকে গ্রেপ্তার করে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।
এ ঘটনার বিস্তারিত বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) সকাল ১১টায় তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন জানানো হবে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।
জানা যায়, গত ১ জানুয়ারি আদাবর থানার বাইতুল আমান হাউজিং নিউ স্টেপস সিকিউরিটি সার্ভিস লিমিটেড কোম্পানিতে মো. জুয়েল নিরাপত্তা প্রহরী (গার্ড) হিসেবে চাকরি শুরু করেন। পরে তিনি মোহাম্মদপুরের বাবর রোডের একটি এনজিওতে নিরাপত্তা প্রহরীর ডিউটি শুরু করেন। গত মঙ্গলবার গভীর রাতে আরেক নিরাপত্তা প্রহরী আক্তার হোসেন ঘুমন্ত জুয়েলকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেন। এ ঘটনায় জুয়েলের মা আনোয়ারা বাদী হয়ে মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় পলাতক থাকা একমাত্র আসামি আক্তারকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 5:31 am