দুই বাংলার সমান জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। ক্যারিয়ারে একাধিক সাফল্যের পলক মুকুটে যুক্ত করলেও ব্যক্তিজীবনে বর্তমানে সিঙ্গেল তিনি। যদিও একসময় ভালোবেসে মডেল ফয়সালেরর সঙ্গে ঘর বেঁধেছিলেন এই নায়িকা।
তবে সেই সংসার ভেঙেছিল বিয়ের ১৩ বছরের মাথায়। ২০১১ সালে দাম্পত্য জীবনের ইতি টানেন এই দম্পতি। বিবাহবিচ্ছেদের পর অভিনয়েই পুরোদমে মনোযোগী হন জয়া। বাংলাদেশ-ভারত দুই জায়গাতেই কাজ করে যান সমানতালে।
সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যম ফিল্মফেয়ারকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন এই তারকা। যেখানে জয়ার ব্যক্তিগত জীবনের প্রসঙ্গও উঠে আসে। অভিনেত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, বিবাহবিচ্ছেদের সময়টা কঠিন ছিল, এসময় কোন বিষয়টি আপনাকে সহযোগিতা করেছে?
জবাবে জয়া আহসান বলেন, ‘অভিনয়! প্রত্যেকের জীবনে উত্থান-পতন রয়েছে। ওই সময়ে আমার সম্পূর্ণ ফোকাস কাজের দিকে ছিল। সাধারণত, এই সময়ে নারীরা তার মূল ফোকাস থেকে সরে যায়। আমার কাজ আমাকে সান্ত্বনা দেয়; যার ফলে আমি কাজকে এতটা ভালোবাসি। তবে প্রতিনিয়ত কাজ করার জন্য আমি মরিয়া ছিলাম না। আমি আমার এই জার্নিটাকে ভালোবাসি। মানুষ যখন আমার কাজের প্রশংসা করে, আমিও এটিকে সম্মান করি।’
আপনি তো ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খোলামেলা? এ প্রশ্নের উত্তরে জয়া আহসান বলেন, ‘পাবলিক ফিগারদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে সাধারণ মানুষের কৌতূহল অনেক বেশি। একজন মানুষ এবং একজন শিল্পী হিসেবে আমার ভেতরে এই রহস্য আছে। মানুষ সবসময়ই আমার সম্পর্কের বিষয়ে জানতে চান। কিন্তু এ বিষয় আমি সবসময়ই আড়ালে রাখতে পছন্দ করি।’
বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে যা বললেন জয়া
দুই বাংলার সমান জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসান। ক্যারিয়ারে একাধিক সাফল্যের পলক মুকুটে যুক্ত করলেও ব্যক্তিজীবনে বর্তমানে সিঙ্গেল তিনি। যদিও একসময় ভালোবেসে মডেল ফয়সালেরর সঙ্গে ঘর বেঁধেছিলেন এই নায়িকা।
তবে সেই সংসার ভেঙেছিল বিয়ের ১৩ বছরের মাথায়। ২০১১ সালে দাম্পত্য জীবনের ইতি টানেন এই দম্পতি। বিবাহবিচ্ছেদের পর অভিনয়েই পুরোদমে মনোযোগী হন জয়া। বাংলাদেশ-ভারত দুই জায়গাতেই কাজ করে যান সমানতালে।
সম্প্রতি ভারতীয় গণমাধ্যম ফিল্মফেয়ারকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন এই তারকা। যেখানে জয়ার ব্যক্তিগত জীবনের প্রসঙ্গও উঠে আসে। অভিনেত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, বিবাহবিচ্ছেদের সময়টা কঠিন ছিল, এসময় কোন বিষয়টি আপনাকে সহযোগিতা করেছে?
জবাবে জয়া আহসান বলেন, ‘অভিনয়! প্রত্যেকের জীবনে উত্থান-পতন রয়েছে। ওই সময়ে আমার সম্পূর্ণ ফোকাস কাজের দিকে ছিল। সাধারণত, এই সময়ে নারীরা তার মূল ফোকাস থেকে সরে যায়। আমার কাজ আমাকে সান্ত্বনা দেয়; যার ফলে আমি কাজকে এতটা ভালোবাসি। তবে প্রতিনিয়ত কাজ করার জন্য আমি মরিয়া ছিলাম না। আমি আমার এই জার্নিটাকে ভালোবাসি। মানুষ যখন আমার কাজের প্রশংসা করে, আমিও এটিকে সম্মান করি।’
আপনি তো ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে খোলামেলা? এ প্রশ্নের উত্তরে জয়া আহসান বলেন, ‘পাবলিক ফিগারদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে সাধারণ মানুষের কৌতূহল অনেক বেশি। একজন মানুষ এবং একজন শিল্পী হিসেবে আমার ভেতরে এই রহস্য আছে। মানুষ সবসময়ই আমার সম্পর্কের বিষয়ে জানতে চান। কিন্তু এ বিষয় আমি সবসময়ই আড়ালে রাখতে পছন্দ করি।’
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 5:30 am