২৯ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টেনে স্ত্রী সায়রা বানুর সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘোষণা করেন অস্কারজয়ী সুরকার এ আর রহমান। এ ঘটনায় হতবাক যেমন ভক্তরা, তেমনই একটা ক্ষত নিয়ে কাটাচ্ছেন খ্যাতিমান এই সুরকার ও তার পরিবার। তবে তার এই ধরনের ক্ষত সারাতে সংগীত চর্চাই নাকি ভরসা! সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে এমনটি দাবি করেন এ আর রহমান।
মূলত এ সময় মানসিক স্বাস্থ্যের ভূমিকা নিয়ে কথা বলেন এ আর রহমান। বললেন, বেশ কিছু ক্ষেত্রে সংগীত ওষুধের মতো কাজ করতে পারে। তার কথায়, ‘আমাদের অনেকেরই আজকাল মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক থাকে না। অবসাদ গ্রাস করে প্রায়শই। আমাদের সকলের মধ্যেই শূন্যতা কাজ করে। কখনও গল্প শুনে, কখনও দর্শন পড়ে অথবা কখনও ওষুধ খেয়ে এই শূন্যতা দূর করা যায়। হিংসা বা যৌনতার মতো শারীরিক প্রয়োজনীয়তা মেটানোই সব নয়। জীবনের পরিধি এর থেকেও অনেক বড়।’
এক পুরোনো সাক্ষাৎকারেও রহমান জানিয়েছিলেন, সংগীত মনে শান্তি জোগাতে সক্ষম। একটা সময় নাকি আত্মহত্যার চিন্তাও মাথায় এসেছিল এ আর রহমানের। শিল্পীর পাশে ছিলেন তার প্রয়াত মা। তার সঙ্গে কথা বলেই কোনোরকমে এই ধরনের চিন্তাভাবনা থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন।
সেই সাক্ষাৎকারে এ আর রহমান বলেছিলেন, ‘অন্যের জন্য বাঁচলে, আত্মহত্যার মতো ভাবনা মাথায় আসে না। আমার মায়ের থেকে পাওয়া সেরা পরামর্শ এটাই। অন্যের জন্য বাঁচার অর্থ, আপনি স্বার্থপর নন। তার মানে, জীবনেরও অর্থ রয়েছে। এই পরামর্শকে আমি খুবই গুরুত্ব দিয়েছিলাম।’
উল্লেখ্য, দীর্ঘ ২৯ বছরের দাম্পত্যে ইতি টেনেছেন সুরকার। শিল্পীর স্ত্রী সায়রা বানুর আইনজীবী বিচ্ছেদের খবর প্রকাশ্যে আনেন দিনকয়েক আগে। দাম্পত্যে তিক্ততার জন্যই নাকি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা। পরে বিচ্ছেদের খবর প্রকাশ্যে আসতেই অনুরাগীদের মাঝে বিস্তর আলোচনা।
শারীরিক চাহিদা মেটানোই সব নয় : এ আর রহমান
২৯ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টেনে স্ত্রী সায়রা বানুর সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘোষণা করেন অস্কারজয়ী সুরকার এ আর রহমান। এ ঘটনায় হতবাক যেমন ভক্তরা, তেমনই একটা ক্ষত নিয়ে কাটাচ্ছেন খ্যাতিমান এই সুরকার ও তার পরিবার। তবে তার এই ধরনের ক্ষত সারাতে সংগীত চর্চাই নাকি ভরসা! সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে এমনটি দাবি করেন এ আর রহমান।
মূলত এ সময় মানসিক স্বাস্থ্যের ভূমিকা নিয়ে কথা বলেন এ আর রহমান। বললেন, বেশ কিছু ক্ষেত্রে সংগীত ওষুধের মতো কাজ করতে পারে। তার কথায়, ‘আমাদের অনেকেরই আজকাল মানসিক স্বাস্থ্য ঠিক থাকে না। অবসাদ গ্রাস করে প্রায়শই। আমাদের সকলের মধ্যেই শূন্যতা কাজ করে। কখনও গল্প শুনে, কখনও দর্শন পড়ে অথবা কখনও ওষুধ খেয়ে এই শূন্যতা দূর করা যায়। হিংসা বা যৌনতার মতো শারীরিক প্রয়োজনীয়তা মেটানোই সব নয়। জীবনের পরিধি এর থেকেও অনেক বড়।’
এক পুরোনো সাক্ষাৎকারেও রহমান জানিয়েছিলেন, সংগীত মনে শান্তি জোগাতে সক্ষম। একটা সময় নাকি আত্মহত্যার চিন্তাও মাথায় এসেছিল এ আর রহমানের। শিল্পীর পাশে ছিলেন তার প্রয়াত মা। তার সঙ্গে কথা বলেই কোনোরকমে এই ধরনের চিন্তাভাবনা থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন।
সেই সাক্ষাৎকারে এ আর রহমান বলেছিলেন, ‘অন্যের জন্য বাঁচলে, আত্মহত্যার মতো ভাবনা মাথায় আসে না। আমার মায়ের থেকে পাওয়া সেরা পরামর্শ এটাই। অন্যের জন্য বাঁচার অর্থ, আপনি স্বার্থপর নন। তার মানে, জীবনেরও অর্থ রয়েছে। এই পরামর্শকে আমি খুবই গুরুত্ব দিয়েছিলাম।’
উল্লেখ্য, দীর্ঘ ২৯ বছরের দাম্পত্যে ইতি টেনেছেন সুরকার। শিল্পীর স্ত্রী সায়রা বানুর আইনজীবী বিচ্ছেদের খবর প্রকাশ্যে আনেন দিনকয়েক আগে। দাম্পত্যে তিক্ততার জন্যই নাকি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা। পরে বিচ্ছেদের খবর প্রকাশ্যে আসতেই অনুরাগীদের মাঝে বিস্তর আলোচনা।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ হোসেন
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: December 5, 2024, 5:50 am