এশিয়া কাপের এই সময়ে আপাতত টাইগারদের টেস্ট-ওয়ানডে ম্যাচের কোনো সূচি নেই, তবে নিজেদেরকে ফিট রাখতে অনুশীলনে ব্যাস্ত অনেক ক্রিকেটাররা। তাদের একজন তাইজুল ইসলাম।
সোমবার মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে রানিং সেশন করতে মাঠে আসেন বাংলাদেশ দলের টেস্ট স্পেশালিষ্ট স্পিন বোলার তাইজুল ইসলাম।
দিনটা অন্যরকমই ছিল তার জন্য। কারণ এদিন এই স্পিনারের সঙ্গে দেখা গেল তার একমাত্র ছেলে তাইফকেও।
শরতের এমন রোদ উজ্জল দিনে বাবার সঙ্গে সমান তালে দৌঁড়েছেন তার ছেলে। এরপর মাঠে বাবার সঙ্গে ছেলে তাইফ খেলেছেন, হেসেছেন এমনকি কিছুক্ষণ খুনসুটিও করেছেন।
এরপর ছেলেকে নিয়ে বেলা ১২টায় রানিং শেষ করে ড্রেসিংরুমে ঢুকে যান তাইজুল।
ছেলেকে নিয়ে বাবা তাইজুলের মাঠে আসার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আসলে এমন কোন প্লান ছিল না। স্কুল থেকে যখন ছেলে বাসায় এসেছিল তখন আমি বের হচ্ছিলাম। আমাকে বের হতে দেখে আর ছাড়ে না, তাই ভাবলাম নিয়ে আসি।’
বাবা-ছেলে সমানতালে পাল্লা দিয়ে দৌঁড়েছে, বাবা হিসেবে কেমন লেগেছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তাইজুল আরোও বলেন, ‘আসলে তাইফের ইনার্জি অনেক। সবসময় লাফালাফি করে বাসায়। ক্রিকেটও পছন্দ তার, আমাকে টিভিতে যখন দেখে খুবই আনন্দিত হয় তখন।’
মিরপুরে বাবা-ছেলের দৌড় প্রতিযোগিতায় খুশি তাইজুল
এশিয়া কাপের এই সময়ে আপাতত টাইগারদের টেস্ট-ওয়ানডে ম্যাচের কোনো সূচি নেই, তবে নিজেদেরকে ফিট রাখতে অনুশীলনে ব্যাস্ত অনেক ক্রিকেটাররা। তাদের একজন তাইজুল ইসলাম।
সোমবার মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে রানিং সেশন করতে মাঠে আসেন বাংলাদেশ দলের টেস্ট স্পেশালিষ্ট স্পিন বোলার তাইজুল ইসলাম।
দিনটা অন্যরকমই ছিল তার জন্য। কারণ এদিন এই স্পিনারের সঙ্গে দেখা গেল তার একমাত্র ছেলে তাইফকেও।
শরতের এমন রোদ উজ্জল দিনে বাবার সঙ্গে সমান তালে দৌঁড়েছেন তার ছেলে। এরপর মাঠে বাবার সঙ্গে ছেলে তাইফ খেলেছেন, হেসেছেন এমনকি কিছুক্ষণ খুনসুটিও করেছেন।
এরপর ছেলেকে নিয়ে বেলা ১২টায় রানিং শেষ করে ড্রেসিংরুমে ঢুকে যান তাইজুল।
ছেলেকে নিয়ে বাবা তাইজুলের মাঠে আসার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আসলে এমন কোন প্লান ছিল না। স্কুল থেকে যখন ছেলে বাসায় এসেছিল তখন আমি বের হচ্ছিলাম। আমাকে বের হতে দেখে আর ছাড়ে না, তাই ভাবলাম নিয়ে আসি।’
বাবা-ছেলে সমানতালে পাল্লা দিয়ে দৌঁড়েছে, বাবা হিসেবে কেমন লেগেছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তাইজুল আরোও বলেন, ‘আসলে তাইফের ইনার্জি অনেক। সবসময় লাফালাফি করে বাসায়। ক্রিকেটও পছন্দ তার, আমাকে টিভিতে যখন দেখে খুবই আনন্দিত হয় তখন।’
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 8:07 am