অনুশীলনে আফিফ হোসেনকে বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান বলছেন, ‘তোর কিন্তু বল করতে হবে মামা।’ নাজমুল হোসেন শান্ত-লিটন দাস কিংবা ৮ বছর পর দলে আসা রনি তালুকদারদের সঙ্গে সাকিব রীতিমত খুনসুটিতে মেতেছিলেন অনুশীলনে। মাঠের অনুশীলনে এই ছোট ছোট বিষয়গুলো বুঝিয়ে দেয় দলের ভেতরের বোঝাপড়া।
ওয়ানডে সিরিজের আগে ড্রেসিংরুমে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ কিংবা জাতীয় দলে গ্রুপিংসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা ওঠে। যাদের নিয়ে আলোচনার শুরু সেই সাকিব-তামিমও দেখিয়ে দিয়েছেন দুজনের মধ্যে মাঠে বিন্দুমাত্র সমস্যা নেই।
সেই প্রসঙ্গ ওঠে টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে। দলে এক সাকিব ছাড়া সিনিয়ররা নেই, এসেছে বেশ কিছু নতুন মুখ। সবকিছু মিলিয়ে দলের স্পিরিট কেমন?
বুধবার (৮ মার্চ) সংবাদ সম্মেলনে এমন প্রশ্নের মুখে পড়েন, প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। তার স্বল্প শব্দের উত্তরে স্পষ্ট এসব নিয়ে কথা বলতে খুব একটা আগ্রহী নন তিনি। বলেন, ‘দলের স্পিরিট অত্যন্ত ভালো। সিনিয়র-জুনিয়র এসব কোনও বিষয় না। স্পিরিট একই।’
ইংল্যান্ড সিরিজে অনুশীলনে এবার দলের চিত্র একই দেখা গেছে প্রায়। চনমনে থাকা, সতীর্থদের সঙ্গে বোঝাপড়া মাঠের নানা মুহূর্তে ধরা দিয়েছে।
টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরুর আগের দিন সাকিবতো যেন এক কাঠি সরেস। দলের প্রতিটি সদস্যের সঙ্গে আজ তাকে আলাপ করতে দেখা গেছে। সতীর্থরা নেটে ব্যাটিং-বোলিং অনুশীলনের সময় সাকিব নিজেও ছিলেন সরব।
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ অপেক্ষাকৃত দুর্বল। নেতা সাকিবকেই ভার সামলাতে হবে। তাইতো সবাইকে একই সূত্রে গাঁথার চেষ্টা করেছেন। কোচ হাথুরুসিংহের চোখ যেন ভবিষ্যতে। একেবারে ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে।
তিনি বলেন, ‘টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ যেখানেই অনুষ্ঠিত হোক, প্রস্তুতির জন্য এটি একটি সুযোগ। শেষবার হয়েছে অস্ট্রেলিয়া আর সামনে হবে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে। বেশি সফর করা অন্য দলগুলোর তুলনায় আমাদের ওয়েস্ট ইন্ডিজ নিয়ে স্বল্প জ্ঞান রয়েছে। এগুলোর জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত হওয়া, সঠিক কম্বিনেশন খুঁজে পাওয়া হলো চ্যালেঞ্জ।’
এই সিরিজেই দ্বিতীয় মেয়াদের কাজ শুরু করা হাথুরুসিংহকে দলের বেশ কয়েকটি বিষয় মুগ্ধ করেছে। সেটি খোলামেলাভাবে বলেছেন। আবার যেখানি কমতি সেখানে শুধরে নেয়ার কথাও বলেছেন।
‘কিছু জায়গা নিয়ে আমি মুগ্ধ। যেমন ফাস্ট বোলাররা, তারা খুব ভালো করছে। আমি বলবো এই কন্ডিশনে তারা খুব সহায়তা পায় না। খেলা নিয়ে বোঝাপড়া আর শৃঙ্খলা দারুণ। তাসকিন এবং ইবাদত বিশেষ করে। আমি এগুলো নিয়ে মুগ্ধ। ফিল্ডিংয়ে তাদের চেষ্টা নিয়ে আমি খুশি। ব্যাটিংয়ে কিছু জিনিষ রয়েছে ভালো করা যেতে পারে।’-এভাবেই বলছিলেন হাথুরুসিংহে।
বাংলাদেশের ড্রেসিংরুম এখন যেন সুখী পরিবার
অনুশীলনে আফিফ হোসেনকে বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান বলছেন, ‘তোর কিন্তু বল করতে হবে মামা।’ নাজমুল হোসেন শান্ত-লিটন দাস কিংবা ৮ বছর পর দলে আসা রনি তালুকদারদের সঙ্গে সাকিব রীতিমত খুনসুটিতে মেতেছিলেন অনুশীলনে। মাঠের অনুশীলনে এই ছোট ছোট বিষয়গুলো বুঝিয়ে দেয় দলের ভেতরের বোঝাপড়া।
ওয়ানডে সিরিজের আগে ড্রেসিংরুমে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ কিংবা জাতীয় দলে গ্রুপিংসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা ওঠে। যাদের নিয়ে আলোচনার শুরু সেই সাকিব-তামিমও দেখিয়ে দিয়েছেন দুজনের মধ্যে মাঠে বিন্দুমাত্র সমস্যা নেই।
সেই প্রসঙ্গ ওঠে টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে। দলে এক সাকিব ছাড়া সিনিয়ররা নেই, এসেছে বেশ কিছু নতুন মুখ। সবকিছু মিলিয়ে দলের স্পিরিট কেমন?
বুধবার (৮ মার্চ) সংবাদ সম্মেলনে এমন প্রশ্নের মুখে পড়েন, প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে। তার স্বল্প শব্দের উত্তরে স্পষ্ট এসব নিয়ে কথা বলতে খুব একটা আগ্রহী নন তিনি। বলেন, ‘দলের স্পিরিট অত্যন্ত ভালো। সিনিয়র-জুনিয়র এসব কোনও বিষয় না। স্পিরিট একই।’
ইংল্যান্ড সিরিজে অনুশীলনে এবার দলের চিত্র একই দেখা গেছে প্রায়। চনমনে থাকা, সতীর্থদের সঙ্গে বোঝাপড়া মাঠের নানা মুহূর্তে ধরা দিয়েছে।
টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরুর আগের দিন সাকিবতো যেন এক কাঠি সরেস। দলের প্রতিটি সদস্যের সঙ্গে আজ তাকে আলাপ করতে দেখা গেছে। সতীর্থরা নেটে ব্যাটিং-বোলিং অনুশীলনের সময় সাকিব নিজেও ছিলেন সরব।
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ অপেক্ষাকৃত দুর্বল। নেতা সাকিবকেই ভার সামলাতে হবে। তাইতো সবাইকে একই সূত্রে গাঁথার চেষ্টা করেছেন। কোচ হাথুরুসিংহের চোখ যেন ভবিষ্যতে। একেবারে ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে।
তিনি বলেন, ‘টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ যেখানেই অনুষ্ঠিত হোক, প্রস্তুতির জন্য এটি একটি সুযোগ। শেষবার হয়েছে অস্ট্রেলিয়া আর সামনে হবে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে। বেশি সফর করা অন্য দলগুলোর তুলনায় আমাদের ওয়েস্ট ইন্ডিজ নিয়ে স্বল্প জ্ঞান রয়েছে। এগুলোর জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত হওয়া, সঠিক কম্বিনেশন খুঁজে পাওয়া হলো চ্যালেঞ্জ।’
এই সিরিজেই দ্বিতীয় মেয়াদের কাজ শুরু করা হাথুরুসিংহকে দলের বেশ কয়েকটি বিষয় মুগ্ধ করেছে। সেটি খোলামেলাভাবে বলেছেন। আবার যেখানি কমতি সেখানে শুধরে নেয়ার কথাও বলেছেন।
‘কিছু জায়গা নিয়ে আমি মুগ্ধ। যেমন ফাস্ট বোলাররা, তারা খুব ভালো করছে। আমি বলবো এই কন্ডিশনে তারা খুব সহায়তা পায় না। খেলা নিয়ে বোঝাপড়া আর শৃঙ্খলা দারুণ। তাসকিন এবং ইবাদত বিশেষ করে। আমি এগুলো নিয়ে মুগ্ধ। ফিল্ডিংয়ে তাদের চেষ্টা নিয়ে আমি খুশি। ব্যাটিংয়ে কিছু জিনিষ রয়েছে ভালো করা যেতে পারে।’-এভাবেই বলছিলেন হাথুরুসিংহে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয়
আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 20, 2024, 8:37 am
