ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি জিতে একটি ইতিহাস হয়েছে, ডাকছে আরেকটি ইতিহাস। ইংলিশদের বিপক্ষে এর আগে কখনও দ্বিপক্ষীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলেনি বাংলাদেশ। এবারই প্রথম, আর প্রথমবারেই সিরিজ জয়ের সুবর্ণ সুযোগ।
বোলাররা এরই মধ্যে তাদের কাজটা করে দিয়েছেন। অফস্পিন ভেল্কিতে ইংল্যান্ডের শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপকে দুমড়ে মুচড়ে দিয়েছেন মেহেদি হাসান মিরাজ। ইনিংসের শেষ বলে ইংল্যান্ড অলআউট হয়েছে ১১৭ রানে। অর্থাৎ বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে সিরিজ জিততে বাংলাদেশের দরকার ১১৮ রান।
মিরপুরে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টসভাগ্যটা বাংলাদেশের পক্ষেই ছিল। টস জিতে ইংল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠান টাইগার অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
শুরুতেই ইংলিশদের চাপে ফেলে বাংলাদেশ। ৮ বলে ৫ রান করা ডেভিড মালান ইনিংসের তৃতীয় ওভারে তাসকিন আহমেদের শিকার হন। ক্যাচ নেন হাসান মাহমুদ। এরপর ফিল সল্ট চালিয়ে খেলছিলেন। ৬ ওভারের পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেটে ৫০ রান তুলে নেয় ইংল্যান্ড।
তবে পাওয়ার প্লে শেষ হতেই আঘাত হানেন সাকিব। ফিরিয়ে দেন ভয়ংকর হতে চাওয়া সল্টকে (১৯ বলে ২৫)। ঘূর্ণি জাদুতে পরাস্ত করে সাকিব নিজেই নেন ফিরতি ক্যাচ।
এরপর অষ্টম ওভারে ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলারকে (৪) চোখ ধাঁধানো এক ইয়র্কারে বোল্ড করেন হাসান মাহমুদ। মঈন আলি (১৭ বলে ১৫) চাপ সামলাবেন কি, তার ঠিক পরের ওভারে মেহেদি হাসান মিরাজকে তুলে মারতে গিয়ে বাউন্ডারিতে ক্যাচ হন। ৭ রানের ব্যবধানে ৪ উইকেট হারিয়ে রীতিমত ধুঁকতে থাকে ইংল্যান্ড।
সেখান থেকে স্যাম কারান আর বেন ডাকেট হাল ধরতে চেয়েছিলেন। ৩২ বলে ৩৪ রানের জুটি গড়েন তারা। কিন্তু ইনিংসের ১৫তম ওভারে মেহেদি হাসান মিরাজ জোড়া ধাক্কা হানেন ইংলিশ শিবিরে।
মিরাজের টার্ন বুঝতে না পেরে এগিয়ে গিয়ে স্টাম্পিংয়ের ফাঁদে পড়েন স্যাম কারান (১৬ বলে ১২) আর ক্রিস ওকস (০)। ৯১ রানে ৬ উইকেট হারায় ইংলিশরা।
স্বীকৃত ব্যাটার বলতে ছিলেন কেবল বেন ডাকেট। শেষ ওভার পর্যন্ত তিনি লড়াই চালিয়ে গেছেন। তবে শেষ পর্যন্ত মোস্তাফিজুর রহমানের বলে মারতে গিয়ে বল আকাশে ভাসিয়ে দেন ডাকেট। ২৮ বলে ২৮ করে সাজঘরের পথ ধরেন তিনি।
মিরাজ ক্যারিয়ারসেরা বোলিং করেছেন। ৪ ওভারে ১২ রান দিয়ে একাই নিয়েছেন ৪টি উইকেট। একটি করে উইকেট সাকিব, হাসান মাহমুদ, তাসকিন আর মোস্তাফিজের। আফিফ, শান্তসহ সাকিব আজ বাংলাদেশের ৮ বোলার ব্যবহার করেছেন।
বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে সিরিজ জিততে বাংলাদেশের চাই ১১৮ রান
মিরাজের ঘূর্ণি জাদু, অলআউট ইংল্যান্ড
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি জিতে একটি ইতিহাস হয়েছে, ডাকছে আরেকটি ইতিহাস। ইংলিশদের বিপক্ষে এর আগে কখনও দ্বিপক্ষীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলেনি বাংলাদেশ। এবারই প্রথম, আর প্রথমবারেই সিরিজ জয়ের সুবর্ণ সুযোগ।
বোলাররা এরই মধ্যে তাদের কাজটা করে দিয়েছেন। অফস্পিন ভেল্কিতে ইংল্যান্ডের শক্তিশালী ব্যাটিং লাইনআপকে দুমড়ে মুচড়ে দিয়েছেন মেহেদি হাসান মিরাজ। ইনিংসের শেষ বলে ইংল্যান্ড অলআউট হয়েছে ১১৭ রানে। অর্থাৎ বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের হারিয়ে সিরিজ জিততে বাংলাদেশের দরকার ১১৮ রান।
মিরপুরে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে টসভাগ্যটা বাংলাদেশের পক্ষেই ছিল। টস জিতে ইংল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠান টাইগার অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
শুরুতেই ইংলিশদের চাপে ফেলে বাংলাদেশ। ৮ বলে ৫ রান করা ডেভিড মালান ইনিংসের তৃতীয় ওভারে তাসকিন আহমেদের শিকার হন। ক্যাচ নেন হাসান মাহমুদ। এরপর ফিল সল্ট চালিয়ে খেলছিলেন। ৬ ওভারের পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেটে ৫০ রান তুলে নেয় ইংল্যান্ড।
তবে পাওয়ার প্লে শেষ হতেই আঘাত হানেন সাকিব। ফিরিয়ে দেন ভয়ংকর হতে চাওয়া সল্টকে (১৯ বলে ২৫)। ঘূর্ণি জাদুতে পরাস্ত করে সাকিব নিজেই নেন ফিরতি ক্যাচ।
এরপর অষ্টম ওভারে ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলারকে (৪) চোখ ধাঁধানো এক ইয়র্কারে বোল্ড করেন হাসান মাহমুদ। মঈন আলি (১৭ বলে ১৫) চাপ সামলাবেন কি, তার ঠিক পরের ওভারে মেহেদি হাসান মিরাজকে তুলে মারতে গিয়ে বাউন্ডারিতে ক্যাচ হন। ৭ রানের ব্যবধানে ৪ উইকেট হারিয়ে রীতিমত ধুঁকতে থাকে ইংল্যান্ড।
সেখান থেকে স্যাম কারান আর বেন ডাকেট হাল ধরতে চেয়েছিলেন। ৩২ বলে ৩৪ রানের জুটি গড়েন তারা। কিন্তু ইনিংসের ১৫তম ওভারে মেহেদি হাসান মিরাজ জোড়া ধাক্কা হানেন ইংলিশ শিবিরে।
মিরাজের টার্ন বুঝতে না পেরে এগিয়ে গিয়ে স্টাম্পিংয়ের ফাঁদে পড়েন স্যাম কারান (১৬ বলে ১২) আর ক্রিস ওকস (০)। ৯১ রানে ৬ উইকেট হারায় ইংলিশরা।
স্বীকৃত ব্যাটার বলতে ছিলেন কেবল বেন ডাকেট। শেষ ওভার পর্যন্ত তিনি লড়াই চালিয়ে গেছেন। তবে শেষ পর্যন্ত মোস্তাফিজুর রহমানের বলে মারতে গিয়ে বল আকাশে ভাসিয়ে দেন ডাকেট। ২৮ বলে ২৮ করে সাজঘরের পথ ধরেন তিনি।
মিরাজ ক্যারিয়ারসেরা বোলিং করেছেন। ৪ ওভারে ১২ রান দিয়ে একাই নিয়েছেন ৪টি উইকেট। একটি করে উইকেট সাকিব, হাসান মাহমুদ, তাসকিন আর মোস্তাফিজের। আফিফ, শান্তসহ সাকিব আজ বাংলাদেশের ৮ বোলার ব্যবহার করেছেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 8:49 am