মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়েছে, এই অভিযোগ জানিয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক নারী। মেয়ের ঘটনার তদন্তকারী আধিকারিকের হাতেই ‘ধর্ষিতা’ হতে হল নারীকে। এমনই অভিযোগ উঠেছে ভারতের উত্তরপ্রদেশের কনৌজ জেলায়।
সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ১৭ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। এ নিয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন তার মা। যে ইনস্পেক্টর এই ঘটনা সামলাচ্ছিলেন, তিনিই তাকে ধর্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন ওই নারী। ইতিমধ্যেই অনুপ মৌর্য নামে অভিযুক্ত ইনস্পেক্টরকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তাকে গ্রেফতারও করা হয়েছে।
নারীর অভিযোগ, গত ২৮ অগস্ট ওই পুলিশকর্মী তার আবাসনের কাছে একটি পেট্রল পাম্পের সামনে নারীকে দেখা করতে বলেন। সেই মতো ঘটনাস্থলে যান ওই নারী। তার পর তাকে নিজের আবাসনে নিয়ে যান পুলিশকর্মী। সেখানে নারীকে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় এফআইআর দায়ের করা হয়।
যদিও ইনস্পেক্টরের দাবি, তিনি কিছু নথিপত্রে সই করানোর জন্য নারীকে আবাসনে নিয়ে গিয়েছিলেন। কনৌজের পুলিশ সুপার কানওয়ার অনুপম সিংহ বলেছেন, ‘‘প্রাথমিক ভাবে এই অভিযোগ ঠিক বলে মনে করা হচ্ছে। ইনস্পেক্টরকে সাসপেন্ড ও গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি জেল হেফাজতে রয়েছেন।’’
মেয়ের ধর্ষণের বিচার চাইতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হলেন মা!
মেয়েকে ধর্ষণ করা হয়েছে, এই অভিযোগ জানিয়ে পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক নারী। মেয়ের ঘটনার তদন্তকারী আধিকারিকের হাতেই ‘ধর্ষিতা’ হতে হল নারীকে। এমনই অভিযোগ উঠেছে ভারতের উত্তরপ্রদেশের কনৌজ জেলায়।
সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ১৭ বছরের এক কিশোরীকে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। এ নিয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন তার মা। যে ইনস্পেক্টর এই ঘটনা সামলাচ্ছিলেন, তিনিই তাকে ধর্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন ওই নারী। ইতিমধ্যেই অনুপ মৌর্য নামে অভিযুক্ত ইনস্পেক্টরকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তাকে গ্রেফতারও করা হয়েছে।
নারীর অভিযোগ, গত ২৮ অগস্ট ওই পুলিশকর্মী তার আবাসনের কাছে একটি পেট্রল পাম্পের সামনে নারীকে দেখা করতে বলেন। সেই মতো ঘটনাস্থলে যান ওই নারী। তার পর তাকে নিজের আবাসনে নিয়ে যান পুলিশকর্মী। সেখানে নারীকে ধর্ষণ করা হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় এফআইআর দায়ের করা হয়।
যদিও ইনস্পেক্টরের দাবি, তিনি কিছু নথিপত্রে সই করানোর জন্য নারীকে আবাসনে নিয়ে গিয়েছিলেন। কনৌজের পুলিশ সুপার কানওয়ার অনুপম সিংহ বলেছেন, ‘‘প্রাথমিক ভাবে এই অভিযোগ ঠিক বলে মনে করা হচ্ছে। ইনস্পেক্টরকে সাসপেন্ড ও গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি জেল হেফাজতে রয়েছেন।’’
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 8:07 am