স্কটল্যান্ডের একটি দ্বীপের সমুদ্রসৈকতে অন্তত ৫০ পাইলট তিমির মৃত্যু হয়েছে বলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এ সময় একটি তিমিকে পানিতে ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব হয়েছে।
দ্য ব্রিটিশ ডাইভারস মেরিন লাইফ রেসকিউ চ্যারিটি নামক একটি সংস্থা ওই তিমিগুলোর খবর পায়। তারা জানতে পারে আইল অব লুইসে একটি বিরাট তিমির দল আটকে পরেছে। সেই মতো রোববার সকালে তারা সেখানে পৌঁছানোর চেষ্টা করে। কিন্তু ঘটনাস্থলে পৌঁছে তারা দেখে কেবলমাত্র একটি তিমিকেই ফের পানিতে ফিরিয়ে দেওয়ার পরিস্থিতি আছে।
মূলত দুইটি তিমিকে তারা পানিতে ফেরানোর চেষ্টা করে কিন্তু একটি তিমিকে শেষপর্যন্ত ফেরানো যায়।
পাইলট তিমির নামে তিমি শব্দটি থাকলেও তারা ডলফিন প্রজাতির প্রাণী। অবলুপ্ত হতে বসেছে এই তিমি। প্রায় ছয় মিটার লম্বা হয় এগুলো। ওজন হয় এক ম্যাট্রিক টন পর্যন্ত। প্রায় ৫৫টি ওই ডলফিনের দলটি সমুদ্রের বালুচরে এসে আটকে পড়ে।
বিষেশজ্ঞদের বক্তব্য এই প্রজাতির ডলফিন সবসময় একসঙ্গে থাকে। পরিবার বিষয়ে খুব সচেতন তারা। ফলে একটি বাচ্চা দেবে বলে গোটা দলটি বালুচরে উঠে পড়ে। কিন্তু এরপর আর তারা পানিতে ফিরে যেতে পারেনি। ফলে একসঙ্গে এতগুলো ডলফিনের মৃত্যু হয়েছে।
স্কটল্যান্ডে এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে। পাইলট তিমি এই অঞ্চলে বেশি সংখ্যায় দেখা যায়। ১৯৮৮ সালে এই পাইলট তিমিদের বাঁচানোর জন্যই দ্য ব্রিটিশ ডাইভারস মেরিন লাইফ রেসকিউ চ্যারিটি সংস্থাটি তৈরি হয়েছিল।
স্কটল্যান্ডের সমুদ্রসৈকতে অন্তত ৫০ পাইলট তিমির মৃত্যু
স্কটল্যান্ডের একটি দ্বীপের সমুদ্রসৈকতে অন্তত ৫০ পাইলট তিমির মৃত্যু হয়েছে বলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এ সময় একটি তিমিকে পানিতে ফিরিয়ে দেওয়া সম্ভব হয়েছে।
দ্য ব্রিটিশ ডাইভারস মেরিন লাইফ রেসকিউ চ্যারিটি নামক একটি সংস্থা ওই তিমিগুলোর খবর পায়। তারা জানতে পারে আইল অব লুইসে একটি বিরাট তিমির দল আটকে পরেছে। সেই মতো রোববার সকালে তারা সেখানে পৌঁছানোর চেষ্টা করে। কিন্তু ঘটনাস্থলে পৌঁছে তারা দেখে কেবলমাত্র একটি তিমিকেই ফের পানিতে ফিরিয়ে দেওয়ার পরিস্থিতি আছে।
মূলত দুইটি তিমিকে তারা পানিতে ফেরানোর চেষ্টা করে কিন্তু একটি তিমিকে শেষপর্যন্ত ফেরানো যায়।
পাইলট তিমির নামে তিমি শব্দটি থাকলেও তারা ডলফিন প্রজাতির প্রাণী। অবলুপ্ত হতে বসেছে এই তিমি। প্রায় ছয় মিটার লম্বা হয় এগুলো। ওজন হয় এক ম্যাট্রিক টন পর্যন্ত। প্রায় ৫৫টি ওই ডলফিনের দলটি সমুদ্রের বালুচরে এসে আটকে পড়ে।
বিষেশজ্ঞদের বক্তব্য এই প্রজাতির ডলফিন সবসময় একসঙ্গে থাকে। পরিবার বিষয়ে খুব সচেতন তারা। ফলে একটি বাচ্চা দেবে বলে গোটা দলটি বালুচরে উঠে পড়ে। কিন্তু এরপর আর তারা পানিতে ফিরে যেতে পারেনি। ফলে একসঙ্গে এতগুলো ডলফিনের মৃত্যু হয়েছে।
স্কটল্যান্ডে এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে। পাইলট তিমি এই অঞ্চলে বেশি সংখ্যায় দেখা যায়। ১৯৮৮ সালে এই পাইলট তিমিদের বাঁচানোর জন্যই দ্য ব্রিটিশ ডাইভারস মেরিন লাইফ রেসকিউ চ্যারিটি সংস্থাটি তৈরি হয়েছিল।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 8:06 am