ডেস্ক নিইজ
ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালিয়েছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাস যোদ্ধারা। সেই সঙ্গে ইসরাইল ও অন্যান্য দেশের নাগরিকদের জিম্মি হিসেবে আটক করেছে তারা। এসব দেশের নাগরিকদের মুক্ত করতে গোষ্ঠীটির হাইকমান্ডের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান।
দেশটির বেসরকারি টেলিভিশন হাবেরতুর্ককে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, ‘এই আলোচনায় যেন সৌদি আরব ও মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশের নেতারাও অংশ নিতে পারেন, সেই চেষ্টাও করছেন আমাদের প্রেসিডেন্ট। এক কথায় (জিম্মিদের মুক্ত করতে) আমাদের ক্ষমতার মধ্যে যতখানি সম্ভব, তার সবই আমরা করব।’
তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে, ইতোমধ্যে এ প্রসঙ্গে সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান এবং আলজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট আবদেলমাজিদ তেব্বৌনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে এরদোয়ানের।
জিম্মি ইসরায়েলিদের মুক্ত করতে চেষ্টা এরদোয়ানের
ফিলিস্তিন নিয়ে এরদোয়ানের আবেগঘন স্ট্যাটাস
গত শনিবার ইসরায়েলে হামলা চালানোর পর সেখান থেকে অন্তত দেড়শ বেসামরিক নারী-পুরুষ ও শিশুকে জিম্মি হিসেবে গাজায় নিয়ে গেছে হামাস যোদ্ধারা। এই বেসামরিকদের মধ্যে ইসরায়েলিদের পাশাপাশি অন্যান্য দেশের নাগরিকরাও রয়েছেন।
এদিকে হামাসের হামলার জবাবে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। পাল্টাপাল্টি হামলায় এরই মধ্যে দুই দেশে নিহতের সংখ্যা ২২০০ ছাড়িয়েছে। আহত হয়েছে আরও কয়েক হাজার মানুষ। যুদ্ধের পাঁচ দিন পার হলেও এখনো দুপক্ষের লড়াই চলছে। ফলে দুই দেশেই যুদ্ধ পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
সেই সঙ্গে হামাসের হামলার জবাবে গাজায় ইসরায়েলের অবরোধ এবং বোমা হামলা অসামঞ্জস্যপূর্ণ ও গণহত্যার সমতুল্য বলে মন্তব্য করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। তিনি বলেন, যুদ্ধেরও একটা নীতি-নৈতিকতা থাকে। গত সপ্তাহ থেকে ইসরায়েলি সেনারা সেটাও খুব বাজেভাবে লঙ্ঘন করেছে।
গাজায় নেতানিয়াহু সরকারের পানি, খাদ্য, বিদ্যুৎ ও গ্যাস সরবরাহ বন্ধ এবং ইসরায়েলি বিমান হামলায় একের পর এক ঘরবাড়ি ধ্বংসের ঘটনায় তুর্কি প্রেসিডেন্ট বলেন, মানুষকে তাদের মৌলিক চাহিদা মেটাতে বাধা দেওয়া এবং বেসামরিক লোকজনের বাসস্থানে বোমা হামলা করা—সংক্ষেপে বলতে হলে সব ধরনের লজ্জাজনক পদ্ধতি ব্যবহার করে সংঘাত পরিচালনা করা—কোনো যুদ্ধ হতে পারে না, এটি গণহত্যা।
গাজায় ইসরায়েলি হামলার বিষয়ে বিশ্ববাসীকে চোখ বন্ধ করে না রাখার আহ্বান জানিয়েছেন এরাদোয়ান।
জিম্মি ইসরায়েলিদের মুক্ত করতে চেষ্টা এরদোয়ানের
ডেস্ক নিইজ
ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালিয়েছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাস যোদ্ধারা। সেই সঙ্গে ইসরাইল ও অন্যান্য দেশের নাগরিকদের জিম্মি হিসেবে আটক করেছে তারা। এসব দেশের নাগরিকদের মুক্ত করতে গোষ্ঠীটির হাইকমান্ডের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান।
দেশটির বেসরকারি টেলিভিশন হাবেরতুর্ককে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, ‘এই আলোচনায় যেন সৌদি আরব ও মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশের নেতারাও অংশ নিতে পারেন, সেই চেষ্টাও করছেন আমাদের প্রেসিডেন্ট। এক কথায় (জিম্মিদের মুক্ত করতে) আমাদের ক্ষমতার মধ্যে যতখানি সম্ভব, তার সবই আমরা করব।’
তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে, ইতোমধ্যে এ প্রসঙ্গে সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান এবং আলজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট আবদেলমাজিদ তেব্বৌনের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে এরদোয়ানের।
জিম্মি ইসরায়েলিদের মুক্ত করতে চেষ্টা এরদোয়ানের
ফিলিস্তিন নিয়ে এরদোয়ানের আবেগঘন স্ট্যাটাস
গত শনিবার ইসরায়েলে হামলা চালানোর পর সেখান থেকে অন্তত দেড়শ বেসামরিক নারী-পুরুষ ও শিশুকে জিম্মি হিসেবে গাজায় নিয়ে গেছে হামাস যোদ্ধারা। এই বেসামরিকদের মধ্যে ইসরায়েলিদের পাশাপাশি অন্যান্য দেশের নাগরিকরাও রয়েছেন।
এদিকে হামাসের হামলার জবাবে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। পাল্টাপাল্টি হামলায় এরই মধ্যে দুই দেশে নিহতের সংখ্যা ২২০০ ছাড়িয়েছে। আহত হয়েছে আরও কয়েক হাজার মানুষ। যুদ্ধের পাঁচ দিন পার হলেও এখনো দুপক্ষের লড়াই চলছে। ফলে দুই দেশেই যুদ্ধ পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
সেই সঙ্গে হামাসের হামলার জবাবে গাজায় ইসরায়েলের অবরোধ এবং বোমা হামলা অসামঞ্জস্যপূর্ণ ও গণহত্যার সমতুল্য বলে মন্তব্য করেছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান। তিনি বলেন, যুদ্ধেরও একটা নীতি-নৈতিকতা থাকে। গত সপ্তাহ থেকে ইসরায়েলি সেনারা সেটাও খুব বাজেভাবে লঙ্ঘন করেছে।
গাজায় নেতানিয়াহু সরকারের পানি, খাদ্য, বিদ্যুৎ ও গ্যাস সরবরাহ বন্ধ এবং ইসরায়েলি বিমান হামলায় একের পর এক ঘরবাড়ি ধ্বংসের ঘটনায় তুর্কি প্রেসিডেন্ট বলেন, মানুষকে তাদের মৌলিক চাহিদা মেটাতে বাধা দেওয়া এবং বেসামরিক লোকজনের বাসস্থানে বোমা হামলা করা—সংক্ষেপে বলতে হলে সব ধরনের লজ্জাজনক পদ্ধতি ব্যবহার করে সংঘাত পরিচালনা করা—কোনো যুদ্ধ হতে পারে না, এটি গণহত্যা।
গাজায় ইসরায়েলি হামলার বিষয়ে বিশ্ববাসীকে চোখ বন্ধ করে না রাখার আহ্বান জানিয়েছেন এরাদোয়ান।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 5:33 am