আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপানোর জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত কর্ণফুলী পেপার মিল (কেপিএম) থেকে কাগজ কিনবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইতোমধ্যে প্রায় ৭০০ টন কাগজ চেয়ে কেপিএমে চিঠি পাঠানো হয়েছে। রবিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) মিলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মহিদুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
মহাব্যবস্থাপক বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনে ব্যালট পেপার হিসেবে ব্যবহারের জন্য চাহিদা অনুযায়ী সময়মতো ইসিকে কাগজ দেওয়া হবে।’
নির্বাচনে ব্যালট পেপার ছাপানোর জন্য তিন রঙের কাগজ প্রয়োজন হয়। সাধারণত হলুদ, নীল ও গোলাপি রঙের কাগজ দিয়ে ব্যালট পেপার ছাপানো হয়। চলতি বছর ইসির চাহিদা অনুযায়ী রঙিন কাগজ সরবরাহ করবে কর্ণফুলী পেপার মিল।
এদিকে, কাঁচামাল সংকটে দীর্ঘদিন খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ১০০ মেট্রিক টন সক্ষমতা সম্পন্ন এই মিলটি। ১৯৫৩ সালে ৪০০ একর জমিতে মিলটি গড়ে ওঠে।
কাঁচামাল সংকটের কথা জানতে চাইলে মহাব্যবস্থাপক মহিদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘নির্বাচনের এখনও অনেক সময় বাকি রয়েছে। নির্ধারিত সময়ের আগেই আমরা চাহিদা অনুযায়ী ইসিকে কাগজ দিতে পারবো।’
শুধু নির্বাচন কমিশন নয়, দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠানও কেপিএম থেকে কাগজ সংগ্রহ করে থাকে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে সরকারের সরবরাহ করা পাঠ্যবইয়ে কেপিএমের কাগজ ব্যবহার করা হতো। তবে এ বছর বইয়ের জন্য কোনও কাগজ সংগ্রহ না করায় এর মান নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
সংসদ নির্বাচনের ব্যালটের কাগজ কেনা শুরু
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপানোর জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত কর্ণফুলী পেপার মিল (কেপিএম) থেকে কাগজ কিনবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইতোমধ্যে প্রায় ৭০০ টন কাগজ চেয়ে কেপিএমে চিঠি পাঠানো হয়েছে। রবিবার (১২ ফেব্রুয়ারি) মিলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মহিদুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
মহাব্যবস্থাপক বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচনে ব্যালট পেপার হিসেবে ব্যবহারের জন্য চাহিদা অনুযায়ী সময়মতো ইসিকে কাগজ দেওয়া হবে।’
নির্বাচনে ব্যালট পেপার ছাপানোর জন্য তিন রঙের কাগজ প্রয়োজন হয়। সাধারণত হলুদ, নীল ও গোলাপি রঙের কাগজ দিয়ে ব্যালট পেপার ছাপানো হয়। চলতি বছর ইসির চাহিদা অনুযায়ী রঙিন কাগজ সরবরাহ করবে কর্ণফুলী পেপার মিল।
এদিকে, কাঁচামাল সংকটে দীর্ঘদিন খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ১০০ মেট্রিক টন সক্ষমতা সম্পন্ন এই মিলটি। ১৯৫৩ সালে ৪০০ একর জমিতে মিলটি গড়ে ওঠে।
কাঁচামাল সংকটের কথা জানতে চাইলে মহাব্যবস্থাপক মহিদুল ইসলাম আরও বলেন, ‘নির্বাচনের এখনও অনেক সময় বাকি রয়েছে। নির্ধারিত সময়ের আগেই আমরা চাহিদা অনুযায়ী ইসিকে কাগজ দিতে পারবো।’
শুধু নির্বাচন কমিশন নয়, দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠানও কেপিএম থেকে কাগজ সংগ্রহ করে থাকে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে সরকারের সরবরাহ করা পাঠ্যবইয়ে কেপিএমের কাগজ ব্যবহার করা হতো। তবে এ বছর বইয়ের জন্য কোনও কাগজ সংগ্রহ না করায় এর মান নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 18, 2024, 1:16 pm