সৌদি আরবের পবিত্র মদিনা শহরের আশেপাশে সোনা ও তামা সমৃদ্ধ নতুন একটি খনির সন্ধান পাওয়া গিয়েছে বলে ঘোষণা দিয়েছে সৌদি ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (এসজিএস)।
সংস্থাটি জানিয়েছে, মদিনা অঞ্চলে উম্ম আল-বারাক হেজাজের ঢাল আবা আল-রাহার সীমানার মধ্যে সোনার আকরিকের সন্ধান পাওয়া গেছে।
সৌদি গণমাধ্যম সৌদি গেজেটের প্রতিবেদনে বলা হয় মদিনার ওয়াদি আল-ফারা অঞ্চলের আল-মাদিক এলাকায় চারটি স্থানে তামার আকরিকও আবিষ্কৃত হয়ে। এটি সেখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা খনিজ চ্যালকোসাইট (Cu2S) থেকে বিশেষ তামা উৎপাদনের সহায়ক। নতুন এসব খনি আবিষ্কারের ফলে সৌদি আরবে বিনিয়োগের গতি আরো ত্বরান্বিত হবে।
জানা যায়, মদিনা অঞ্চলে অবস্থিত উম্ম আল-দামার মাইনিং সাইটের লাইসেন্স পেতে ১৩টি সৌদি এবং বিদেশী কোম্পানি জোড় তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। গত মাসে, শিল্প ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে যে, তারা উম্ম আল-দামার খনির লাইসেন্সের জন্য ১৩ জন দরদাতাকে প্রাক-যোগ্যতা দিয়েছে। উম্ম আল-দামার সাইটটি ৪০ বর্গ কিলোমিটারেরও বেশি এলাকা জুড়ে রয়েছে এবং এতে বিপুল পরিমাণে তামা, দস্তা, সোনা এবং রৌপ্য মজুত রয়েছে।
উল্লেখ, সৌদি আরবের বার্ষিক তামা এবং দস্তা কেন্দ্রীভূত উৎপাদনের পরিমাণ ৬৮ হাজার। পাশাপাশি ২ কোটি ৪৬ লাখ টন ফসফেট আকরিক উত্তোলন করা হয় যা দিয়ে ৫২ লাখ ৬০ হাজার টন ফসফেট সার উৎপন্ন হয়। ফসফেট সার উৎপাদনে সৌদি আরব বিশ্বে শীর্ষ পাঁচে অবস্থান করছে।
পবিত্র মদিনায় স্বর্ণ ও তামার নতুন খনির সন্ধান
সৌদি আরবের পবিত্র মদিনা শহরের আশেপাশে সোনা ও তামা সমৃদ্ধ নতুন একটি খনির সন্ধান পাওয়া গিয়েছে বলে ঘোষণা দিয়েছে সৌদি ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (এসজিএস)।
সংস্থাটি জানিয়েছে, মদিনা অঞ্চলে উম্ম আল-বারাক হেজাজের ঢাল আবা আল-রাহার সীমানার মধ্যে সোনার আকরিকের সন্ধান পাওয়া গেছে।
সৌদি গণমাধ্যম সৌদি গেজেটের প্রতিবেদনে বলা হয় মদিনার ওয়াদি আল-ফারা অঞ্চলের আল-মাদিক এলাকায় চারটি স্থানে তামার আকরিকও আবিষ্কৃত হয়ে। এটি সেখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা খনিজ চ্যালকোসাইট (Cu2S) থেকে বিশেষ তামা উৎপাদনের সহায়ক। নতুন এসব খনি আবিষ্কারের ফলে সৌদি আরবে বিনিয়োগের গতি আরো ত্বরান্বিত হবে।
জানা যায়, মদিনা অঞ্চলে অবস্থিত উম্ম আল-দামার মাইনিং সাইটের লাইসেন্স পেতে ১৩টি সৌদি এবং বিদেশী কোম্পানি জোড় তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। গত মাসে, শিল্প ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে যে, তারা উম্ম আল-দামার খনির লাইসেন্সের জন্য ১৩ জন দরদাতাকে প্রাক-যোগ্যতা দিয়েছে। উম্ম আল-দামার সাইটটি ৪০ বর্গ কিলোমিটারেরও বেশি এলাকা জুড়ে রয়েছে এবং এতে বিপুল পরিমাণে তামা, দস্তা, সোনা এবং রৌপ্য মজুত রয়েছে।
উল্লেখ, সৌদি আরবের বার্ষিক তামা এবং দস্তা কেন্দ্রীভূত উৎপাদনের পরিমাণ ৬৮ হাজার। পাশাপাশি ২ কোটি ৪৬ লাখ টন ফসফেট আকরিক উত্তোলন করা হয় যা দিয়ে ৫২ লাখ ৬০ হাজার টন ফসফেট সার উৎপন্ন হয়। ফসফেট সার উৎপাদনে সৌদি আরব বিশ্বে শীর্ষ পাঁচে অবস্থান করছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 18, 2024, 1:45 pm