প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বৈশ্বিক প্রতিকূল পরিস্থিতি ও জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে খাদ্যশস্যের ফলন বাড়ানোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। এ পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের নিজেদের খাদ্য নিজেদেরই উৎপাদন করতে হবে। বাংলাদেশের ঐতিহ্যগত শস্যের পাশাপাশি নতুন জাতের শস্য উৎপাদন করতে হবে।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানের উদ্বোধনকালে কৃষিবিদদের উদ্দেশে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, বাংলাদেশ শুধু খাদ্যশস্য উৎপাদনেই দৃষ্টান্ত স্থাপন করেনি, বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি, ফলমূলসহ অন্যান্য কৃষিপণ্যও উৎপাদন করে যাচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, আমাদের দেশ চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুদ্ধে প্রবেশ করতে যাচ্ছে, তাই সরকার দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সঙ্গে তাল মেলাতে আমরা ন্যানো-প্রযুক্তি, বায়ো-ইনফরমেটিক্স, ইন্টারনেট ও অত্যাধুনিক কৃষি প্রযুক্তি সম্পর্কে জেনেছি। আমাদের এই প্রযুক্তিগুলো কাজে লাগাতে হবে।
এ সময় ব্রি-তে বঙ্গবন্ধু-পিয়েরে ট্রুডো কৃষি প্রযুক্তি কেন্দ্র উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। টেকসই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরতে বহুমুখী গবেষণা, প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন অংশীদারিত্বে সহযোগিতার লক্ষ্যে কানাডার সাচকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্লোবাল ইনস্টিটিউট অব ফুড সিকিউরিটির সঙ্গে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের পর ব্রি-তে এই কেন্দ্রটি স্থাপিত হয়।
অনুষ্ঠানে ‘ব্রি’র ৫০ বছরের গর্ব ও সাফল্য’ শীর্ষক একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। এছাড়া ‘ব্রি’ ও ‘বিএআরসি’র পাঁচটি গবেষণা গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
এর আগে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে অবস্থিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়া তিনি ব্রি’র সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বেলুন-পায়রা উড়িয়ে উড়িয়ে দেন।
খাদ্যশস্যের ফলন বাড়াতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বৈশ্বিক প্রতিকূল পরিস্থিতি ও জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে খাদ্যশস্যের ফলন বাড়ানোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। এ পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের নিজেদের খাদ্য নিজেদেরই উৎপাদন করতে হবে। বাংলাদেশের ঐতিহ্যগত শস্যের পাশাপাশি নতুন জাতের শস্য উৎপাদন করতে হবে।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) সুবর্ণজয়ন্তী অনুষ্ঠানের উদ্বোধনকালে কৃষিবিদদের উদ্দেশে এসব কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, বাংলাদেশ শুধু খাদ্যশস্য উৎপাদনেই দৃষ্টান্ত স্থাপন করেনি, বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি, ফলমূলসহ অন্যান্য কৃষিপণ্যও উৎপাদন করে যাচ্ছে।
তিনি আরো বলেন, আমাদের দেশ চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুদ্ধে প্রবেশ করতে যাচ্ছে, তাই সরকার দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সঙ্গে তাল মেলাতে আমরা ন্যানো-প্রযুক্তি, বায়ো-ইনফরমেটিক্স, ইন্টারনেট ও অত্যাধুনিক কৃষি প্রযুক্তি সম্পর্কে জেনেছি। আমাদের এই প্রযুক্তিগুলো কাজে লাগাতে হবে।
এ সময় ব্রি-তে বঙ্গবন্ধু-পিয়েরে ট্রুডো কৃষি প্রযুক্তি কেন্দ্র উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। টেকসই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরতে বহুমুখী গবেষণা, প্রশিক্ষণ ও উন্নয়ন অংশীদারিত্বে সহযোগিতার লক্ষ্যে কানাডার সাচকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্লোবাল ইনস্টিটিউট অব ফুড সিকিউরিটির সঙ্গে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের পর ব্রি-তে এই কেন্দ্রটি স্থাপিত হয়।
অনুষ্ঠানে ‘ব্রি’র ৫০ বছরের গর্ব ও সাফল্য’ শীর্ষক একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। এছাড়া ‘ব্রি’ ও ‘বিএআরসি’র পাঁচটি গবেষণা গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
এর আগে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে অবস্থিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এছাড়া তিনি ব্রি’র সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বেলুন-পায়রা উড়িয়ে উড়িয়ে দেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 19, 2024, 6:07 am