ধর্ষণের অভিযোগে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি ও মানহানি করায় রোজিনা আক্তার নামক নারীকে ৫ বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ২মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেছেন আদালত।
সোমবার (২৯ আগস্ট) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এ নারী-৫৪২/১৮ শুনানি শেষে বিচারক মো. মশিউর রহমান খান এ রায় প্রদান করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি রোজিনা আক্তার মহেশখালীর শাপলাপুরের দিনেশপুর এলাকার হোছন আলীর মেয়ে।
বাদী মো. আলী একই এলাকার ইসলাম মিয়ার ছেলে।
রাষ্ট্রের পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন স্পেশাল পিপি এডভোকেট সৈয়দ মোঃ রেজাউর রহমান (রেজা)।
তিনি জানান, রোজিনা আক্তার একজন নামক মহিলা তার হীন স্বার্থ চরিতার্থ করার কুমানসে মো. আলীর বিরুদ্ধে ২০০৯ সালে মহেশখালী থানায় ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন, যা তদন্তে মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তা। এরপর মামলা থেকে মো. আলীকে অব্যাহতি প্রদান করেন বিচারক।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর সিনিয়র বেঞ্চ সহকারী মোহাম্মদ শামীম জানান, ধর্ষণের মতো কোন ঘটনা না ঘটা সত্বেও মিথ্যা মামলা দিয়ে মো. আলীকে হয়রানি করেছেন রোজিনা আক্তার। এই অভিযোগে ২০১০ সালে মামলা করেন মো. আলী।
সাজানো কাল্পনিক মামলার দায়ের করে মানহানিসহ ১ কোটি টাকা ক্ষতি সাধনের অভিযোগ আনেন তিনি।
অভিযোগ প্রমানিত হওয়ায় প্রতারক নারী রোজিনা আক্তারের ৫ বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ২মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেছেন আদালত।
মোহাম্মদ শামীম জানান, মামলার সাক্ষী ও তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে বিজ্ঞ বিচারক রায় দেন। রায় ঘোষণাকালে আসামি পলাতক ছিলো।
ধর্ষণের অভিযোগে মিথ্যা মামলা, বাদিকে ৫ বছর কারাদণ্ড
ধর্ষণের অভিযোগে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি ও মানহানি করায় রোজিনা আক্তার নামক নারীকে ৫ বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ২মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেছেন আদালত।
সোমবার (২৯ আগস্ট) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এ নারী-৫৪২/১৮ শুনানি শেষে বিচারক মো. মশিউর রহমান খান এ রায় প্রদান করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি রোজিনা আক্তার মহেশখালীর শাপলাপুরের দিনেশপুর এলাকার হোছন আলীর মেয়ে।
বাদী মো. আলী একই এলাকার ইসলাম মিয়ার ছেলে।
রাষ্ট্রের পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন স্পেশাল পিপি এডভোকেট সৈয়দ মোঃ রেজাউর রহমান (রেজা)।
তিনি জানান, রোজিনা আক্তার একজন নামক মহিলা তার হীন স্বার্থ চরিতার্থ করার কুমানসে মো. আলীর বিরুদ্ধে ২০০৯ সালে মহেশখালী থানায় ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন, যা তদন্তে মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে সংশ্লিষ্ট তদন্ত কর্মকর্তা। এরপর মামলা থেকে মো. আলীকে অব্যাহতি প্রদান করেন বিচারক।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর সিনিয়র বেঞ্চ সহকারী মোহাম্মদ শামীম জানান, ধর্ষণের মতো কোন ঘটনা না ঘটা সত্বেও মিথ্যা মামলা দিয়ে মো. আলীকে হয়রানি করেছেন রোজিনা আক্তার। এই অভিযোগে ২০১০ সালে মামলা করেন মো. আলী।
সাজানো কাল্পনিক মামলার দায়ের করে মানহানিসহ ১ কোটি টাকা ক্ষতি সাধনের অভিযোগ আনেন তিনি।
অভিযোগ প্রমানিত হওয়ায় প্রতারক নারী রোজিনা আক্তারের ৫ বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ২মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেছেন আদালত।
মোহাম্মদ শামীম জানান, মামলার সাক্ষী ও তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে বিজ্ঞ বিচারক রায় দেন। রায় ঘোষণাকালে আসামি পলাতক ছিলো।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 18, 2024, 12:24 pm