হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৩ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ একজনকে গ্রেপ্তার করেছে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন।
বৃহস্পতিবার (২২ জুন) সকালে বিমানবন্দরের অভ্যন্তরীণ টার্মিনালের সামনে সরকারি পার্কিং এলাকার পাশের কোমল পানীয়র দোকানের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার হওয়া অভিযুক্তের নাম ফরিদ মিয়া (৩৮)। তিনি কক্সবাজারের টেকনাফের বাসিন্দা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বিমানবন্দরে কর্মরত এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আজ সকালে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশের একটি গোয়েন্দা দল এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একটি অপারেশন দল অভ্যন্তরীণ টার্মিনালের সামনে নজরদারি করছিল। সকাল ১০টার দিকে সেখানে অভিযুক্ত ফরিদ মিয়াকে অবস্থান করতে দেখা যায়। এসময় তাকে অস্থির এবং অসংলগ্ন ভাবে এদিক সেদিক ঘোরাঘুরি করতে দেখা যায়।
এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের গোয়েন্দা দল তখন তাকে আটক করে এবং এয়ারপোর্টে তাদের অফিসে নিয়ে আসে। জিজ্ঞাসাবাদের শুরুতে তিনি অস্বীকার করলেও এক পর্যায়ে স্বীকার করেন যে তিনি ইয়াবা বহন করছেন। তারপর তাকে তল্লাশি করা হয় এবং তল্লাশিকালে তিনি তার কাছে থাকা কালো রংয়ের একটি ব্যাগ থেকে ইয়াবা বের করে দেন। সেখানে ৩ হাজার পিস ইয়াবা পাওয়া যায়।
ফরিদ মিয়া কক্সবাজারের টেকনাফ থানার মৃত আব্দুল কাদেরের পুত্র। তার বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলেও তিনি জানান
বিমানবন্দরে আটক হল টেকনাফের ফরিদ
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৩ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ একজনকে গ্রেপ্তার করেছে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন।
বৃহস্পতিবার (২২ জুন) সকালে বিমানবন্দরের অভ্যন্তরীণ টার্মিনালের সামনে সরকারি পার্কিং এলাকার পাশের কোমল পানীয়র দোকানের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার হওয়া অভিযুক্তের নাম ফরিদ মিয়া (৩৮)। তিনি কক্সবাজারের টেকনাফের বাসিন্দা।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বিমানবন্দরে কর্মরত এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আজ সকালে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশের একটি গোয়েন্দা দল এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একটি অপারেশন দল অভ্যন্তরীণ টার্মিনালের সামনে নজরদারি করছিল। সকাল ১০টার দিকে সেখানে অভিযুক্ত ফরিদ মিয়াকে অবস্থান করতে দেখা যায়। এসময় তাকে অস্থির এবং অসংলগ্ন ভাবে এদিক সেদিক ঘোরাঘুরি করতে দেখা যায়।
এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের গোয়েন্দা দল তখন তাকে আটক করে এবং এয়ারপোর্টে তাদের অফিসে নিয়ে আসে। জিজ্ঞাসাবাদের শুরুতে তিনি অস্বীকার করলেও এক পর্যায়ে স্বীকার করেন যে তিনি ইয়াবা বহন করছেন। তারপর তাকে তল্লাশি করা হয় এবং তল্লাশিকালে তিনি তার কাছে থাকা কালো রংয়ের একটি ব্যাগ থেকে ইয়াবা বের করে দেন। সেখানে ৩ হাজার পিস ইয়াবা পাওয়া যায়।
ফরিদ মিয়া কক্সবাজারের টেকনাফ থানার মৃত আব্দুল কাদেরের পুত্র। তার বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলেও তিনি জানান
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 22, 2024, 9:49 pm