চট্টগ্রামের ঐতিহ্য বাহি নদী কর্ণফুলী, এই নদীকে বাচাতে হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী নদীর তীরে গডেউঠা বেরঙের ছতার মত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে সখীয় নদীর পথ চলার দাবিতে অনশন ধর্মঘট পালন করছে চট্টগ্রাম নদী ও খাল রক্ষা আন্দোলন কমিটি।
বুধবার (৯ নভেম্বর) ভোর ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চাক্তাই খালের মোহনায় অনশন ধর্মঘট শুরু হয়।
এতে অংশ নেয় স্থানীয় সাম্পান মাঝিরা। এসময় নদী ও খাল রক্ষা আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক আলীউর রহমান বলেন, ‘কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবিতে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আমরা এই ধর্মঘট পালন করছি।
মঙলবার নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান কর্ণফুলী নদীর বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করে দখল হয়ে যাওয়ার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, হালদার মোহনা থেকে বঙ্গোপসাগরের কর্ণফুলীর মোহনা পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার এলাকায় তিন হাজারের বেশি অবৈধ দখলদার কর্ণফুলী নদী দখল করে বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা গড়ে তুলেছে।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, সুবিধাভোগী ব্যক্তিরা এই দখলের সঙ্গে জড়িত। এসব অসাধু চক্র প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে প্রভাব বিস্তার করার কারণেই অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ হচ্ছে না।
কিন্তু এই অবস্থা চলতে থাকলে অচিরেই কর্ণফুলী তার স্বাভাবিক গতি প্রবাহ হারাবে।
চট্টগ্রাম নদী ও খাল রক্ষা আন্দোলনের নির্বাহী সদস্য দিলরুবা খানম, পরিবেশ সংগঠক নেছার আহমেদ খান, কর্ণফুলী নদী সাম্পান মাঝি কল্যাণ সমিতি ফেডারেশনের সিনিয়র সহ সভাপতি জাফর আহমদ, সহ-সভাপতি লোকমান দয়াল, সদস্য মিজানুর রহমান, সংগঠক আরমান হায়দার, সদরঘাট সাম্পান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নুর মোহাম্মদ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীকে বাচাতে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবিতে অনশন
চট্টগ্রামের ঐতিহ্য বাহি নদী কর্ণফুলী, এই নদীকে বাচাতে হাইকোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী নদীর তীরে গডেউঠা বেরঙের ছতার মত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে সখীয় নদীর পথ চলার দাবিতে অনশন ধর্মঘট পালন করছে চট্টগ্রাম নদী ও খাল রক্ষা আন্দোলন কমিটি।
বুধবার (৯ নভেম্বর) ভোর ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত চাক্তাই খালের মোহনায় অনশন ধর্মঘট শুরু হয়।
এতে অংশ নেয় স্থানীয় সাম্পান মাঝিরা। এসময় নদী ও খাল রক্ষা আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক আলীউর রহমান বলেন, ‘কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের দাবিতে পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী আমরা এই ধর্মঘট পালন করছি।
মঙলবার নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান কর্ণফুলী নদীর বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করে দখল হয়ে যাওয়ার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, হালদার মোহনা থেকে বঙ্গোপসাগরের কর্ণফুলীর মোহনা পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার এলাকায় তিন হাজারের বেশি অবৈধ দখলদার কর্ণফুলী নদী দখল করে বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা গড়ে তুলেছে।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, সুবিধাভোগী ব্যক্তিরা এই দখলের সঙ্গে জড়িত। এসব অসাধু চক্র প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে প্রভাব বিস্তার করার কারণেই অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ হচ্ছে না।
কিন্তু এই অবস্থা চলতে থাকলে অচিরেই কর্ণফুলী তার স্বাভাবিক গতি প্রবাহ হারাবে।
চট্টগ্রাম নদী ও খাল রক্ষা আন্দোলনের নির্বাহী সদস্য দিলরুবা খানম, পরিবেশ সংগঠক নেছার আহমেদ খান, কর্ণফুলী নদী সাম্পান মাঝি কল্যাণ সমিতি ফেডারেশনের সিনিয়র সহ সভাপতি জাফর আহমদ, সহ-সভাপতি লোকমান দয়াল, সদস্য মিজানুর রহমান, সংগঠক আরমান হায়দার, সদরঘাট সাম্পান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নুর মোহাম্মদ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 25, 2024, 3:28 pm