সাংবাদিক নাদিম হত্যাকাণ্ডে জড়িত এজাহার ভুক্ত ১৭ আসামিকে দ্রুত না ধরা হলে আমরণ অনশনের ঘোষণা দিয়েছেন মেয়ে রাব্বিলাতুল জান্নাত। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনশনে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে একটি পোস্ট করেন তিনি।
জান্নাত নিজের ফেসবুকে লেখেন- ‘আব্বুর সব হত্যাকারীদের আইনে হেফাজতে দ্রুত আনুন। নাহলে আমরণ অনশনে নামবো। কে কে সাথে আছেন?’
এ বিষয়ে জান্নাত গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমার আব্বুর হত্যাকারী এজাহারভুক্ত আসামি মাত্র ৫ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান বাবুও গ্রেপ্তার আছেন। কিন্তু তার ছেলে রিফাত, যে আমার বাবাকে ইট দিয়ে মেরেছে। তাকে এখনো কেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গ্রেপ্তার করতে পারল না? সেই সঙ্গে আরও আসামি আছেন যারা আমার বাবাকে হত্যার সময় উপস্থিত ছিলেন। তাদেরকেও এখনো গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কি ব্যর্থ? নাকি তারা ইচ্ছা করে আসামিদের গ্রেপ্তার করছে না?’
তিনি বলেন, ‘আমি বাধ্য হয়েই এই ঘোষণা ফেসবুকের মাধ্যমে দিয়েছি; আমার আর উপায় নেই। বাবার হত্যার ঘটনায় আসামিরা যদি গ্রেপ্তার না করা হয় অনশন করবো।’
গত ১৪ জুন রাতে পেশাগত দায়িত্ব পালন শেষে বাড়ি ফেরার পথে বাংলানিউজের জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ও একাত্তর টেলিভিশনের বকশীগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি গোলাম রব্বানী নাদিমের ওপর হামলা করে সন্ত্রাসীরা। বকশীগঞ্জের সাধুরপাড়া ইউপির চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবুর নেতৃতে সন্ত্রাসীরা বকশীগঞ্জ সরকারি কলেজ মোড় এলাকায় মোটরসাইলের গতিরোধ করে তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়।
পরে ১০-১২ জন এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ও পিটিয়ে রক্তাক্ত করে ফেলে রেখে যায়। তাকে প্রথমে বকশীগঞ্জ হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখান থেকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করেন চিকিৎসক। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে পরের দিন সকালে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। ওই দিন দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নাদিমের স্ত্রী মনিরা বেগম বাদী হয়ে মাহমুদুল আলম বাবুকে প্রধান আসামি করে ২২ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আরও ২০-২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
সাংবাদিক নাদিমের মেয়ের অনশনের ঘোষণা
সাংবাদিক নাদিম হত্যাকাণ্ডে জড়িত এজাহার ভুক্ত ১৭ আসামিকে দ্রুত না ধরা হলে আমরণ অনশনের ঘোষণা দিয়েছেন মেয়ে রাব্বিলাতুল জান্নাত। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনশনে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে একটি পোস্ট করেন তিনি।
জান্নাত নিজের ফেসবুকে লেখেন- ‘আব্বুর সব হত্যাকারীদের আইনে হেফাজতে দ্রুত আনুন। নাহলে আমরণ অনশনে নামবো। কে কে সাথে আছেন?’
এ বিষয়ে জান্নাত গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমার আব্বুর হত্যাকারী এজাহারভুক্ত আসামি মাত্র ৫ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান বাবুও গ্রেপ্তার আছেন। কিন্তু তার ছেলে রিফাত, যে আমার বাবাকে ইট দিয়ে মেরেছে। তাকে এখনো কেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গ্রেপ্তার করতে পারল না? সেই সঙ্গে আরও আসামি আছেন যারা আমার বাবাকে হত্যার সময় উপস্থিত ছিলেন। তাদেরকেও এখনো গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কি ব্যর্থ? নাকি তারা ইচ্ছা করে আসামিদের গ্রেপ্তার করছে না?’
তিনি বলেন, ‘আমি বাধ্য হয়েই এই ঘোষণা ফেসবুকের মাধ্যমে দিয়েছি; আমার আর উপায় নেই। বাবার হত্যার ঘটনায় আসামিরা যদি গ্রেপ্তার না করা হয় অনশন করবো।’
গত ১৪ জুন রাতে পেশাগত দায়িত্ব পালন শেষে বাড়ি ফেরার পথে বাংলানিউজের জামালপুর জেলা প্রতিনিধি ও একাত্তর টেলিভিশনের বকশীগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধি গোলাম রব্বানী নাদিমের ওপর হামলা করে সন্ত্রাসীরা। বকশীগঞ্জের সাধুরপাড়া ইউপির চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবুর নেতৃতে সন্ত্রাসীরা বকশীগঞ্জ সরকারি কলেজ মোড় এলাকায় মোটরসাইলের গতিরোধ করে তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়।
পরে ১০-১২ জন এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ও পিটিয়ে রক্তাক্ত করে ফেলে রেখে যায়। তাকে প্রথমে বকশীগঞ্জ হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখান থেকে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে স্থানান্তর করেন চিকিৎসক। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে পরের দিন সকালে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। ওই দিন দুপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নাদিমের স্ত্রী মনিরা বেগম বাদী হয়ে মাহমুদুল আলম বাবুকে প্রধান আসামি করে ২২ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আরও ২০-২৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ হোসেন
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: October 9, 2024, 3:19 pm