হবিগঞ্জ সদর উপজেলার পইল ইউনিয়নের করাঙ্গী নদী থেকে বস্তাবন্দি লাশের পরিচয় মিলেছে। লাশটি ছাত্রদল নেতা সাইফুল ইসলামের। তিনি বাহুবল উপজেলার সাতকাপন ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক। সাইফুল সাতকাপন ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামের আব্দুল মালিকের ছেলে। চার ভাই ও চার বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন পঞ্চম।
রোববার (৩ মার্চ) পরিবারের সদস্যরা সদর থানায় গিয়ে লাশটি শনাক্ত করেন। পরে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হলে বাদ আসর পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।
গত শনিবার (২ মার্চ) সদর উপজেলার পইল ইউনিয়নের করাঙ্গী নদীর হুরুমোড়া হাওরের গাতাবের এলাকা থেকে বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনার তিনদিন আগে সাইফুল ইসলাম বাড়ি থেকে নিখোঁজ হন। এরপর থেকে তাকে আর পাওয়া যায়নি। তার ব্যবহৃত ফোনটিও বন্ধ ছিল। পরে পরিবারের লোকজন বিষয়টি বাহুবল থানাকে অবগত করেন।
পরিবারের ধারণা, পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যা করে লাশ বস্তাবন্দি করে নদীতে ফেলে দেওয়া হয়েছে। এদিকে হত্যার ঘটনায় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
হবিগঞ্জ সদর মডেল উপ-পরিদর্শক ও ঘটনার তদন্ত কর্মকর্তা মমিন জানান, এটি একটি হত্যাকাণ্ড। এ ঘটনায় জড়িতদের ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে। এখন পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি। তবে মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে।
হবিগঞ্জে নদী থেকে উদ্ধার বস্তাবন্দি লাশটি ছাত্রদল নেতার
হবিগঞ্জ সদর উপজেলার পইল ইউনিয়নের করাঙ্গী নদী থেকে বস্তাবন্দি লাশের পরিচয় মিলেছে। লাশটি ছাত্রদল নেতা সাইফুল ইসলামের। তিনি বাহুবল উপজেলার সাতকাপন ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক। সাইফুল সাতকাপন ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামের আব্দুল মালিকের ছেলে। চার ভাই ও চার বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন পঞ্চম।
রোববার (৩ মার্চ) পরিবারের সদস্যরা সদর থানায় গিয়ে লাশটি শনাক্ত করেন। পরে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হলে বাদ আসর পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।
গত শনিবার (২ মার্চ) সদর উপজেলার পইল ইউনিয়নের করাঙ্গী নদীর হুরুমোড়া হাওরের গাতাবের এলাকা থেকে বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনার তিনদিন আগে সাইফুল ইসলাম বাড়ি থেকে নিখোঁজ হন। এরপর থেকে তাকে আর পাওয়া যায়নি। তার ব্যবহৃত ফোনটিও বন্ধ ছিল। পরে পরিবারের লোকজন বিষয়টি বাহুবল থানাকে অবগত করেন।
পরিবারের ধারণা, পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যা করে লাশ বস্তাবন্দি করে নদীতে ফেলে দেওয়া হয়েছে। এদিকে হত্যার ঘটনায় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
হবিগঞ্জ সদর মডেল উপ-পরিদর্শক ও ঘটনার তদন্ত কর্মকর্তা মমিন জানান, এটি একটি হত্যাকাণ্ড। এ ঘটনায় জড়িতদের ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে। এখন পর্যন্ত কোনো মামলা হয়নি। তবে মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 18, 2024, 12:19 pm