পৌষের শুরুতেই রাজশাহীতে অনেক আম গাছে আগাম মুকুল এসেছে। ফলে আমচাষিরা মনে আশার আলো দেখছেন। তবে তীব্র শীতে মুকুলের ক্ষতি না হলেও কুয়াশা নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন তারা। গবেষকদের মতে, ঘন কুয়াশা হলে আমের মুকুল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
আম চাষিরা জানান, শৈত্যপ্রবাহ ফলে তাপমাত্রা কমে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। তবুও নগরীর বিভিন্ন আম বাগানে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই আগাম মুকুল চলে এসেছে।
জেলায় গ্রামীণ এলাকার আম গাছগুলোতে এখনও তেমন মুকুল দেখা যায়নি। তবে নগরীর কিছু গাছে আগাম আমের মুকুল দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে পুলিশ লাইন, ভেড়িপাড়া, মেহেরচন্ডি, মালোপাড়া ও ভদ্রা আবাসিক, সিনিন্দা এলাকায় আম গাছে মুকুলের দেখা মিলছে।
ভেড়িপাড়ার বাসিন্দা সাইফুল ইসলাম বলেন, প্রতিবছর কিছু গাছে আগাম আমের মুকুল আসে। এবারও তাই এসেছে। পৌষ মাসের প্রথম সপ্তাহ যেতে না যেতেই গাছে মুকুলে ছেয়ে যাবে।
রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, এখন কিছু কিছু গাছে আগাম আমের মুকুল এসেছে। তবে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে গাছে গাছে আমের মুকুল দেখা যাবে। তবে ঘন কুয়াশা বা শৈত্য প্রবাহ নামলে আগাম মুকুল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
রাজশাহীতে দেখা মিলছে আগাম আমের মুকুল
পৌষের শুরুতেই রাজশাহীতে অনেক আম গাছে আগাম মুকুল এসেছে। ফলে আমচাষিরা মনে আশার আলো দেখছেন। তবে তীব্র শীতে মুকুলের ক্ষতি না হলেও কুয়াশা নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন তারা। গবেষকদের মতে, ঘন কুয়াশা হলে আমের মুকুল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
আম চাষিরা জানান, শৈত্যপ্রবাহ ফলে তাপমাত্রা কমে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। তবুও নগরীর বিভিন্ন আম বাগানে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই আগাম মুকুল চলে এসেছে।
জেলায় গ্রামীণ এলাকার আম গাছগুলোতে এখনও তেমন মুকুল দেখা যায়নি। তবে নগরীর কিছু গাছে আগাম আমের মুকুল দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে পুলিশ লাইন, ভেড়িপাড়া, মেহেরচন্ডি, মালোপাড়া ও ভদ্রা আবাসিক, সিনিন্দা এলাকায় আম গাছে মুকুলের দেখা মিলছে।
ভেড়িপাড়ার বাসিন্দা সাইফুল ইসলাম বলেন, প্রতিবছর কিছু গাছে আগাম আমের মুকুল আসে। এবারও তাই এসেছে। পৌষ মাসের প্রথম সপ্তাহ যেতে না যেতেই গাছে মুকুলে ছেয়ে যাবে।
রাজশাহী ফল গবেষণা কেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, এখন কিছু কিছু গাছে আগাম আমের মুকুল এসেছে। তবে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে গাছে গাছে আমের মুকুল দেখা যাবে। তবে ঘন কুয়াশা বা শৈত্য প্রবাহ নামলে আগাম মুকুল ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 18, 2024, 12:23 pm