নাইক্ষ্যংছড়ির তুমব্রু সীমান্ত সংলগ্ন জিরো লাইনে অনিবন্ধিত কোনারপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শনিবার দুপুরেও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও) এবং রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) মধ্যে গোলাগুলি হয়েছে।
ওই এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে এখনো আতঙ্ক বিরাজ করছে।
কোনারপাড়া ক্যাম্পের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রোহিঙ্গারা জানিয়েছেন, ওই ক্যাম্পে ৬৪২টি ঘর ছিল।
দুই পক্ষের রোষানলের আগুনে গত দুই দিনে সব ঘরই পুড়ে গেছে।
ওই ক্যাম্পে কিছু রোহিঙ্গা পরিবার এখন খোলা আকাশের নিচে দিনাতিপাত করছে।
এদিকে শনিবার তুমব্রু কোনার পাড়া জিরো লাইনের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের শুকনো খাদ্য সামগ্রী বিতরণ সহায়তা প্রদান করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস। দুপুর ২টার দিকে প্রতি পরিবারকে ২ লিটার পানি ও শুকনো খাবার- ৫০০ গ্রাম চিনি , ৪ কেজি চিড়া ,৫ প্যাকেট বিস্কুট এবং ২ প্যাকেট জরুরী খাদ্য বিতরণ করে।
অপরদিকে বাস্তুচ্যুত কিছু পরিবার উখিয়ার বিভিন্ন ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছে।
এ ছাড়া কিছু পরিবার সীমান্ত অতিক্রম করে মিয়ানমারে চলে গেছে।
সূত্র জানায়, বুধবার দিনভর গোলাগুলি চলে।
গত বৃহস্পতিবার সকালে বন্ধ থাকলেও দুপুরের পর আবার শুরু হয়।
শুক্রবার দিনে বন্ধ থাকলেও রাত ৯টার দিকে আবার কয়েক ঘণ্টা গোলাগুলি চলে।
শনিবার দুপুর ২টার পর আবারও উভয় পক্ষের ৩ ঘণ্টা গোলাগুলি চলে।
সূত্রে জানা গেছে, ক্যাম্পের বিভিন্ন অংশে আরসা এবং আরএসওর সশস্ত্র সদস্যরা অবস্থান নিয়েছে। ওই এলাকায় এখনো থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
উদ্ভুত পরিস্থিতিতে ক্যাম্পের প্রকৃত তথ্য এখন পাওয়া যাচ্ছে না। তবে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ত্রাণ তৎপরতা শুরু করেছে বলে জানা গেছে।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোমেন শর্মা বলেন, কোনারপাড়া ক্যাম্পে সশস্ত্র সংঘাতের প্রভাব যাতে বাইরে পড়তে না পারে সেজন্য পুলিশ, বিজিবি এবং আনসার সদস্যদের সতর্ক রাখা হয়েছে।
তুমব্রু সীমান্তে গোলাগুলিতে পুডল ৬৪২ রোহিঙ্গা ঘর : বাস্তুচ্যুতদের খাদ্য দিল রেড ক্রস
নাইক্ষ্যংছড়ির তুমব্রু সীমান্ত সংলগ্ন জিরো লাইনে অনিবন্ধিত কোনারপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শনিবার দুপুরেও রোহিঙ্গা সলিডারিটি অর্গানাইজেশন (আরএসও) এবং রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) মধ্যে গোলাগুলি হয়েছে।
ওই এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে এখনো আতঙ্ক বিরাজ করছে।
কোনারপাড়া ক্যাম্পের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রোহিঙ্গারা জানিয়েছেন, ওই ক্যাম্পে ৬৪২টি ঘর ছিল।
দুই পক্ষের রোষানলের আগুনে গত দুই দিনে সব ঘরই পুড়ে গেছে।
ওই ক্যাম্পে কিছু রোহিঙ্গা পরিবার এখন খোলা আকাশের নিচে দিনাতিপাত করছে।
এদিকে শনিবার তুমব্রু কোনার পাড়া জিরো লাইনের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের শুকনো খাদ্য সামগ্রী বিতরণ সহায়তা প্রদান করেছে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস। দুপুর ২টার দিকে প্রতি পরিবারকে ২ লিটার পানি ও শুকনো খাবার- ৫০০ গ্রাম চিনি , ৪ কেজি চিড়া ,৫ প্যাকেট বিস্কুট এবং ২ প্যাকেট জরুরী খাদ্য বিতরণ করে।
অপরদিকে বাস্তুচ্যুত কিছু পরিবার উখিয়ার বিভিন্ন ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছে।
এ ছাড়া কিছু পরিবার সীমান্ত অতিক্রম করে মিয়ানমারে চলে গেছে।
সূত্র জানায়, বুধবার দিনভর গোলাগুলি চলে।
গত বৃহস্পতিবার সকালে বন্ধ থাকলেও দুপুরের পর আবার শুরু হয়।
শুক্রবার দিনে বন্ধ থাকলেও রাত ৯টার দিকে আবার কয়েক ঘণ্টা গোলাগুলি চলে।
শনিবার দুপুর ২টার পর আবারও উভয় পক্ষের ৩ ঘণ্টা গোলাগুলি চলে।
সূত্রে জানা গেছে, ক্যাম্পের বিভিন্ন অংশে আরসা এবং আরএসওর সশস্ত্র সদস্যরা অবস্থান নিয়েছে। ওই এলাকায় এখনো থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
উদ্ভুত পরিস্থিতিতে ক্যাম্পের প্রকৃত তথ্য এখন পাওয়া যাচ্ছে না। তবে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ত্রাণ তৎপরতা শুরু করেছে বলে জানা গেছে।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী অফিসার রোমেন শর্মা বলেন, কোনারপাড়া ক্যাম্পে সশস্ত্র সংঘাতের প্রভাব যাতে বাইরে পড়তে না পারে সেজন্য পুলিশ, বিজিবি এবং আনসার সদস্যদের সতর্ক রাখা হয়েছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 29, 2024, 7:29 pm