চলচ্চিত্রের দুরাবস্থার কারণে একের পর এক সিনেমা হলে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। বন্ধ হতে হতে এখন হাতে গোনা কয়েকটি সিনেমা হল টিকে আছে। বেশিরভাগ সিনেমা হল এখন গোডাউন কিংবা গ্যারেজ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
তবে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কোম্পানিগঞ্জ বাজারে অবস্থিত লাকি সিনেমা হলে এখন মাদরাসা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে সিনেমা হলটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল। মাওলানা মোহাম্মদ মকবুল হোসেন মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলে মাদরাসা প্রতিষ্ঠার অনুমতি চাইলে তারা রাজি হন। ফলে একসময়ের ‘লাকি সিনেমা হল’ হয়ে যায় ‘দারুজান্নাত ক্যাডেট মাদরাসা’।
বর্তমানে মাওলানা মকবুল হোসেন মাদরাসাটির প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বলেন, ‘আসা-যাওয়ার পথে দেখতাম সিনেমা হলটি বন্ধ অবস্থায় আছে। ২০১৯ সালের জুলাইতে মালিকের সঙ্গে কথা বলি। তার কাছে পরিত্যক্ত সিনেমা হলটিকে মাদরাসায় পরিণত করার অনুমতি চান। তিনি রাজি হন। ওই বছরের ডিসেম্বরে আমরা ক্লাস শুরু করি। এখন মাদরাসায় এক শ ২০ জন শিক্ষার্থী আছে।’
সিনেমা হল ভেঙে মাদরাসা হওয়ায় খুশি স্থানীয়রা। মো. শরিফুল ইসলাম নামে স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘সিনেমা হলে আগে অশ্লীল সিনেমা দেখানো হতো। অসামাজিক কাজ হতো। এখন এটাকে মাদরাসা করা হয়েছে। সিনেমা হলের জায়গায় সেখানে মাদরাসা করা হয়েছে, এর থেকে আর বেশি চাওয়ার কিছু নেই। আমরা এলাকাবাসীরা অনেক খুশি।’
এনায়েত মিয়া নামে আরও এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘যখন সিনেমা হল ছিল, তখন এখানে আমরা আসতাম না। এখন মাদরাসা হওয়ায় আসছি। সামাজিকভাবে এটি ভালো প্রভাব ফেলবে। আগে গজব নাযিল হতো, এখন এখানে আল্লাহর রহমত নাযিল হচ্ছে।’
প্রয়াত জুবায়ের আলম লাকী সিনেমা হল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি প্রিন্টিং ব্যবসায়ী ছিলেন। লোকসানের মুখে একটা সময় সিনেমা হলটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।
‘লাকি সিনেমা হল’ এখন ‘ক্যাডেট মাদরাসা’
চলচ্চিত্রের দুরাবস্থার কারণে একের পর এক সিনেমা হলে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। বন্ধ হতে হতে এখন হাতে গোনা কয়েকটি সিনেমা হল টিকে আছে। বেশিরভাগ সিনেমা হল এখন গোডাউন কিংবা গ্যারেজ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
তবে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কোম্পানিগঞ্জ বাজারে অবস্থিত লাকি সিনেমা হলে এখন মাদরাসা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে সিনেমা হলটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল। মাওলানা মোহাম্মদ মকবুল হোসেন মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলে মাদরাসা প্রতিষ্ঠার অনুমতি চাইলে তারা রাজি হন। ফলে একসময়ের ‘লাকি সিনেমা হল’ হয়ে যায় ‘দারুজান্নাত ক্যাডেট মাদরাসা’।
বর্তমানে মাওলানা মকবুল হোসেন মাদরাসাটির প্রধান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বলেন, ‘আসা-যাওয়ার পথে দেখতাম সিনেমা হলটি বন্ধ অবস্থায় আছে। ২০১৯ সালের জুলাইতে মালিকের সঙ্গে কথা বলি। তার কাছে পরিত্যক্ত সিনেমা হলটিকে মাদরাসায় পরিণত করার অনুমতি চান। তিনি রাজি হন। ওই বছরের ডিসেম্বরে আমরা ক্লাস শুরু করি। এখন মাদরাসায় এক শ ২০ জন শিক্ষার্থী আছে।’
সিনেমা হল ভেঙে মাদরাসা হওয়ায় খুশি স্থানীয়রা। মো. শরিফুল ইসলাম নামে স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘সিনেমা হলে আগে অশ্লীল সিনেমা দেখানো হতো। অসামাজিক কাজ হতো। এখন এটাকে মাদরাসা করা হয়েছে। সিনেমা হলের জায়গায় সেখানে মাদরাসা করা হয়েছে, এর থেকে আর বেশি চাওয়ার কিছু নেই। আমরা এলাকাবাসীরা অনেক খুশি।’
এনায়েত মিয়া নামে আরও এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘যখন সিনেমা হল ছিল, তখন এখানে আমরা আসতাম না। এখন মাদরাসা হওয়ায় আসছি। সামাজিকভাবে এটি ভালো প্রভাব ফেলবে। আগে গজব নাযিল হতো, এখন এখানে আল্লাহর রহমত নাযিল হচ্ছে।’
প্রয়াত জুবায়ের আলম লাকী সিনেমা হল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি প্রিন্টিং ব্যবসায়ী ছিলেন। লোকসানের মুখে একটা সময় সিনেমা হলটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 22, 2024, 4:03 pm