অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় কারাগারে গেছেন কক্সবাজারের টেকনাফের তালিকাভুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী শাহ আলম।
মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ বেগম জেবুননেসা শুনানি শেষে শাহ আলমকে কারাগারে পাঠানোর এ আদেশ দেন।
২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি টেকনাফে একসঙ্গে আত্মসমর্পণ করা ১০২ মাদক ব্যবসায়ীর একজন শাহ আলম। তবে ২০২১ সালে তিনি জামিনে বেরিয়ে আসেন।
দুদকের আইনজীবী কাজী সানোয়ার আহমেদ বলেন, দুর্নীতির মামলায় শাহ আলম আত্মসমর্পণের পর জামিন আবেদন করেন। আদালত তা নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠিয়ে দেন।
এর আগে তাঁর বিরুদ্ধে দুদকের দেওয়া অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন আদালত। একই সঙ্গে মামলাটি বিচারের জন্য চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতে পাঠানোর আদেশ দেন।
আদালত সূত্র জানায়, ২০১৯ সালের ১৭ অক্টোবর দুদক চট্টগ্রামের তৎকালীন উপসহকারী পরিচালক ও বর্তমানে কক্সবাজারে দুদকের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন বাদী হয়ে শাহ আলমের বিরুদ্ধে সম্পদ বিবরণী দাখিল না করায় মামলা করেন।
তদন্ত শেষে ৫ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, শাহ আলমের বৈধ কোনো ব্যবসা নেই। অথচ তিনি প্রায় অর্ধ কোটি টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন, যা তাঁর জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ।
আসামি শাহ আলম ২৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয় করে বাড়ি নির্মাণ করলেও এ–সংক্রান্ত কোনো তথ্যই তিনি তাঁর আয়কর নথিতে উল্লেখ করেননি।
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তালিকাভুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী কারাগারে
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় কারাগারে গেছেন কক্সবাজারের টেকনাফের তালিকাভুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী শাহ আলম।
মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ বেগম জেবুননেসা শুনানি শেষে শাহ আলমকে কারাগারে পাঠানোর এ আদেশ দেন।
২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি টেকনাফে একসঙ্গে আত্মসমর্পণ করা ১০২ মাদক ব্যবসায়ীর একজন শাহ আলম। তবে ২০২১ সালে তিনি জামিনে বেরিয়ে আসেন।
দুদকের আইনজীবী কাজী সানোয়ার আহমেদ বলেন, দুর্নীতির মামলায় শাহ আলম আত্মসমর্পণের পর জামিন আবেদন করেন। আদালত তা নামঞ্জুর করে তাঁকে কারাগারে পাঠিয়ে দেন।
এর আগে তাঁর বিরুদ্ধে দুদকের দেওয়া অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন আদালত। একই সঙ্গে মামলাটি বিচারের জন্য চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতে পাঠানোর আদেশ দেন।
আদালত সূত্র জানায়, ২০১৯ সালের ১৭ অক্টোবর দুদক চট্টগ্রামের তৎকালীন উপসহকারী পরিচালক ও বর্তমানে কক্সবাজারে দুদকের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন বাদী হয়ে শাহ আলমের বিরুদ্ধে সম্পদ বিবরণী দাখিল না করায় মামলা করেন।
তদন্ত শেষে ৫ ফেব্রুয়ারি আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, শাহ আলমের বৈধ কোনো ব্যবসা নেই। অথচ তিনি প্রায় অর্ধ কোটি টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন, যা তাঁর জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ।
আসামি শাহ আলম ২৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যয় করে বাড়ি নির্মাণ করলেও এ–সংক্রান্ত কোনো তথ্যই তিনি তাঁর আয়কর নথিতে উল্লেখ করেননি।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: March 28, 2024, 4:38 pm