বান্দরবান পার্বত্য জেলার মায়ানমার সীমান্তবর্তী নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সদর ইউনিয়নের ফুলতলীর লাম্বাশিয়া এলাকা থেকে মো: বশির নামের এক গরু ব্যবসায়ীকে মায়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আরকান আর্মির সদস্যরা তুলে নিয়ে গেছে।
মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১ঘটিকায় নাইক্ষ্যংছড়ির ফুলতলীর লম্বাশিয়া এলাকা থেকে আরাকান আর্মির চার- পাঁচ জনের একটি সংঘবদ্ধ উপজাতি দল, অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মিয়ানমার কেন্দ্রীক গরু ব্যবসায়ী বশিরকে ধরে নিয়ে গেছে বলে স্থানীয় সুত্রে জানা যায়।
বর্তমান সে মিয়ানমার অভ্যন্তরে আরাকান আর্মির সেঞ্চুরি ক্যাম্প হেফাজতে রয়েছে বলে সূত্র জানায়।
জানা যায়, মো: বশির মিয়ানমার কেন্দ্রিক বিদ্রোহী সংগঠন আরকান আর্মির সঙ্গে গরু ব্যবসা করে আসছিল সীমান্ত এলাকা দিয়ে দীর্ঘ কয়েক মাস পযর্ন্ত।
লেনদেনের (গরু ক্রয়- বিক্রয়) ‘র এক পর্যায়ে ওই গরু ব্যবসা বাবদ বশির থেকে আরকান আর্মি সদস্যরা ৪০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বকেয়া পাওনা হয়। উক্ত বকেয়া টাকার রেশ ধরে তাকে আরাকান আর্মির সহযোগী সদস্যরা বাংলাদেশের প্রায় দুই কিলোমিটার অভ্যন্তর থেকে ধরে নিয়ে যায়।
ধরে নিয়ে যাওয়া যাওয়া বশিরের বাড়ি কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের ডাক্তার কাটার লম্বাঘোনা এলাকায় বলে জানা যায়। এই বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আবছার ইমনের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে,তিনি বলেন উক্ত বিষয়ে মৌখিকভাবে শুনেছেন তবে বিস্তারিত জানেন না। তবে জানার চেষ্টা করছেন বলে জানান।
সীমান্তের লম্বাশিয়া থেকে এক বাংলাদেশীকে নিয়ে গেছে মায়ানমারের আরকান আর্মি
বান্দরবান পার্বত্য জেলার মায়ানমার সীমান্তবর্তী নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সদর ইউনিয়নের ফুলতলীর লাম্বাশিয়া এলাকা থেকে মো: বশির নামের এক গরু ব্যবসায়ীকে মায়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আরকান আর্মির সদস্যরা তুলে নিয়ে গেছে।
মঙ্গলবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১ঘটিকায় নাইক্ষ্যংছড়ির ফুলতলীর লম্বাশিয়া এলাকা থেকে আরাকান আর্মির চার- পাঁচ জনের একটি সংঘবদ্ধ উপজাতি দল, অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মিয়ানমার কেন্দ্রীক গরু ব্যবসায়ী বশিরকে ধরে নিয়ে গেছে বলে স্থানীয় সুত্রে জানা যায়।
বর্তমান সে মিয়ানমার অভ্যন্তরে আরাকান আর্মির সেঞ্চুরি ক্যাম্প হেফাজতে রয়েছে বলে সূত্র জানায়।
জানা যায়, মো: বশির মিয়ানমার কেন্দ্রিক বিদ্রোহী সংগঠন আরকান আর্মির সঙ্গে গরু ব্যবসা করে আসছিল সীমান্ত এলাকা দিয়ে দীর্ঘ কয়েক মাস পযর্ন্ত।
লেনদেনের (গরু ক্রয়- বিক্রয়) ‘র এক পর্যায়ে ওই গরু ব্যবসা বাবদ বশির থেকে আরকান আর্মি সদস্যরা ৪০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বকেয়া পাওনা হয়। উক্ত বকেয়া টাকার রেশ ধরে তাকে আরাকান আর্মির সহযোগী সদস্যরা বাংলাদেশের প্রায় দুই কিলোমিটার অভ্যন্তর থেকে ধরে নিয়ে যায়।
ধরে নিয়ে যাওয়া যাওয়া বশিরের বাড়ি কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ৭ নং ওয়ার্ডের ডাক্তার কাটার লম্বাঘোনা এলাকায় বলে জানা যায়। এই বিষয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আবছার ইমনের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে,তিনি বলেন উক্ত বিষয়ে মৌখিকভাবে শুনেছেন তবে বিস্তারিত জানেন না। তবে জানার চেষ্টা করছেন বলে জানান।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 20, 2024, 8:59 pm