কক্সবাজার রেঞ্জের লিংক রোড বিট কাম চেক স্টেশনের আওতাধীন দক্ষিণ মুহুরিপাড়া এলাকায় অবৈধভাবে নির্মিতব্য দুইটি পাকা দালান ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
একইভাবে কস্তুরাঘাট বিটের সমিতিপাড়া নামক এলাকায় বন বিভাগের সৃজিত বাগানে নির্মিত সীমানা দেওয়াল ও স্থাপনা ভেঙে সরকারি জমি উদ্ধার করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) পৃথক অভিযানে প্রায় ৫০ শতক জমি উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। জবরদখলকারীদের আটক করা না গেলেও জড়িত তিনজনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার রেঞ্জ কর্মকর্তা সমীর রঞ্জন সাহা।
তিনি জানান, সমিতিপাড়ার বিস্তীর্ণ ঝাউবাগান দখল করে সীমানা দেওয়াল নির্মাণ করছিল দখলবাজ চক্র। একইভাবে মুহুরিপাড়ায় অবৈধভাবে দালান ঘর নির্মাণের খবর পায় বন বিভাগ।
সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোঃ জাকারিয়ার নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে স্থাপনাগুলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
এ সময় সদর সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ জিল্লুর রহমান, লিংক রোড বিট কর্মকর্তা মোঃ সোহেল হোসেন, হিমছড়ি বিট কর্মকর্তা কামরুজ্জামান শোভন, চেইন্দা বিট কর্মকর্তা ফছিউল আলম শুভ, কস্তুরাঘাট বিট কর্মকর্তা ক্যাচিং ঊ মারমাসহ কক্সবাজার বন রেঞ্জের বিভিন্ন বিটের স্টাফ, সিপিজি সদস্য ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে লিংক রোড বিট কর্মকর্তা মোঃ সোহেল হোসেন জানান, সরকারি বনভূমি জবরদখল করে অবৈধ স্থাপনা কারীদের ছাড় দেওয়া হবে না। তারই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার সদরের দক্ষিণ মুহুরিপাড়া ও সমিতিপাড়ায় পৃথক অভিযানে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা মোঃ সারওয়ার আলম জানান, কিছু অসাধু ব্যক্তি বনভূমি দখলবাজিতে লিপ্ত। এসব অপরাধী কখনোই আইনের হাত থেকে রক্ষা পাবে না।
জবরদখলকারীদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছে বনবিভাগ।
সরকারি বনভূমি রক্ষায় স্থানীয় জনগণের সহযোগিতা কামনা করেছেন মোঃ সারওয়ার আলম।
বনভূমিতে নির্মিত পাকা দালান ও অবৈধ সীমানা দেওয়াল উচ্ছেদ
কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের অভিযান
কক্সবাজার রেঞ্জের লিংক রোড বিট কাম চেক স্টেশনের আওতাধীন দক্ষিণ মুহুরিপাড়া এলাকায় অবৈধভাবে নির্মিতব্য দুইটি পাকা দালান ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
একইভাবে কস্তুরাঘাট বিটের সমিতিপাড়া নামক এলাকায় বন বিভাগের সৃজিত বাগানে নির্মিত সীমানা দেওয়াল ও স্থাপনা ভেঙে সরকারি জমি উদ্ধার করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) পৃথক অভিযানে প্রায় ৫০ শতক জমি উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। জবরদখলকারীদের আটক করা না গেলেও জড়িত তিনজনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার রেঞ্জ কর্মকর্তা সমীর রঞ্জন সাহা।
তিনি জানান, সমিতিপাড়ার বিস্তীর্ণ ঝাউবাগান দখল করে সীমানা দেওয়াল নির্মাণ করছিল দখলবাজ চক্র। একইভাবে মুহুরিপাড়ায় অবৈধভাবে দালান ঘর নির্মাণের খবর পায় বন বিভাগ।
সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোঃ জাকারিয়ার নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে স্থাপনাগুলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
এ সময় সদর সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ জিল্লুর রহমান, লিংক রোড বিট কর্মকর্তা মোঃ সোহেল হোসেন, হিমছড়ি বিট কর্মকর্তা কামরুজ্জামান শোভন, চেইন্দা বিট কর্মকর্তা ফছিউল আলম শুভ, কস্তুরাঘাট বিট কর্মকর্তা ক্যাচিং ঊ মারমাসহ কক্সবাজার বন রেঞ্জের বিভিন্ন বিটের স্টাফ, সিপিজি সদস্য ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
এ বিষয়ে লিংক রোড বিট কর্মকর্তা মোঃ সোহেল হোসেন জানান, সরকারি বনভূমি জবরদখল করে অবৈধ স্থাপনা কারীদের ছাড় দেওয়া হবে না। তারই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার সদরের দক্ষিণ মুহুরিপাড়া ও সমিতিপাড়ায় পৃথক অভিযানে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
কক্সবাজার দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় কর্মকর্তা মোঃ সারওয়ার আলম জানান, কিছু অসাধু ব্যক্তি বনভূমি দখলবাজিতে লিপ্ত। এসব অপরাধী কখনোই আইনের হাত থেকে রক্ষা পাবে না।
জবরদখলকারীদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছে বনবিভাগ।
সরকারি বনভূমি রক্ষায় স্থানীয় জনগণের সহযোগিতা কামনা করেছেন মোঃ সারওয়ার আলম।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
বার্তা সম্পাদক
তাকছিমুন নাহার
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক
ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: May 18, 2024, 10:09 am