রাজধানী বঙ্গবাজারে আগুনে ভস্মীভূত ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করা ভেজা ও পরিত্যক্ত কাপড়গুলো কেনা শুরু করেছেন দেশের তরুণ প্রজন্মের জনপ্রিয় মুখ ও মানবিক রাজনীতিবিদ ফারাজ করিম চৌধুরী।
যে কাপড়গুলো পরিত্যক্ত হওয়ার কারণে অন্য কোনভাবে বিক্রয় করা সম্ভব না সেই কাপড়গুলোই কিনছেন তিনি। বঙ্গবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে এসব কাপড় ক্রয় করে তাদেরকে লাভবান করার মাধ্যমে পরবর্তীতে গুলশানে ‘অস্থায়ী বঙ্গবাজার’ নামে একটি স্টল করে কাপড়গুলো সেখানে বিক্রি করে প্রাপ্ত অর্থ পুনরায় অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্তদের নিকট হস্তান্তর করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন তিনি।
‘যাতে করে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যাবসায়ীরা আবারো তাদের ব্যবসা শুরু করতে পারে। জানা গেছে, প্রায় অর্ধ কোটি টাকা দিয়ে প্রথম ধাপে এসব পণ্য কিনেছেন ফারাজ করিম চৌধুরী। এই পণ্যগুলোকে সুন্দরভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে পরিধানের উপযোগী করার চেষ্টা করে রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশানে বিক্রয় করার ব্যবস্থা করবেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে ফারাজ করিম চৌধুরী বলেন, ‘এই মুহুর্তে দুইভাবে মানুষকে সহযোগিতা করতে হবে। শুধুমাত্র কাউকে ৫ হাজার বা ১০ হাজার টাকা দিলে কিছুই হবে না। এরা কেউ কারো দান গ্রহণ করার মতো মানুষ না। দান গ্রহণ করার ব্যাপারে কাউকে আমি ছোট করতে চাই না। তাঁরা সকলেই ব্যবসায়ী, তাঁরা নিজেদের আত্মসম্মান নিয়ে ব্যবসা করেন। তাঁদেরকে যতটুকু সম্ভব ব্যবসায়িক ভাবে সহযোগিতা করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এজন্য প্রথম ধাপে তাঁদের কাছ থেকে লাভ দিয়ে পণ্য কিনে নিয়ে পরবর্তীতে আমি নিজে একজন দোকানদার হয়ে গুলশানে এগুলো বিক্রি করব। এর বিক্রয়লব্ধ অর্থ দিয়ে পুনরায় সে সব ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আরো পণ্য ক্রয় করব, সেগুলো আবার গুলশানে এনে নামীদামী মানুষদের কাছে বিক্রি করে সেই টাকা অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের নিকট পৌঁছে দিব।’
ফারাজ করিম চৌধুরী চট্টগ্রাম-৬ আসনের সংসদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর জ্যেষ্ঠ সন্তান। চারপাশের নানা রকম অনিয়মের বিপরীতে অবিরাম ছুটে চলেছেন এই স্বপ্নবাজ তরুণ। একের পর এক ব্যতিক্রমী কর্মকাণ্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুলে ধরে গোটা দেশেজুড়ে অর্জন করেছেন তুমুল জনপ্রিয়তা।
বঙ্গবাজারে ধ্বংসস্তূপ থেকে অর্ধ কোটি টাকার কাপড় কিনেছেন ফারাজ!
রাজধানী বঙ্গবাজারে আগুনে ভস্মীভূত ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করা ভেজা ও পরিত্যক্ত কাপড়গুলো কেনা শুরু করেছেন দেশের তরুণ প্রজন্মের জনপ্রিয় মুখ ও মানবিক রাজনীতিবিদ ফারাজ করিম চৌধুরী।
যে কাপড়গুলো পরিত্যক্ত হওয়ার কারণে অন্য কোনভাবে বিক্রয় করা সম্ভব না সেই কাপড়গুলোই কিনছেন তিনি। বঙ্গবাজারের ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে এসব কাপড় ক্রয় করে তাদেরকে লাভবান করার মাধ্যমে পরবর্তীতে গুলশানে ‘অস্থায়ী বঙ্গবাজার’ নামে একটি স্টল করে কাপড়গুলো সেখানে বিক্রি করে প্রাপ্ত অর্থ পুনরায় অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্তদের নিকট হস্তান্তর করার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন তিনি।
‘যাতে করে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যাবসায়ীরা আবারো তাদের ব্যবসা শুরু করতে পারে। জানা গেছে, প্রায় অর্ধ কোটি টাকা দিয়ে প্রথম ধাপে এসব পণ্য কিনেছেন ফারাজ করিম চৌধুরী। এই পণ্যগুলোকে সুন্দরভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে পরিধানের উপযোগী করার চেষ্টা করে রাজধানীর অভিজাত এলাকা গুলশানে বিক্রয় করার ব্যবস্থা করবেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে ফারাজ করিম চৌধুরী বলেন, ‘এই মুহুর্তে দুইভাবে মানুষকে সহযোগিতা করতে হবে। শুধুমাত্র কাউকে ৫ হাজার বা ১০ হাজার টাকা দিলে কিছুই হবে না। এরা কেউ কারো দান গ্রহণ করার মতো মানুষ না। দান গ্রহণ করার ব্যাপারে কাউকে আমি ছোট করতে চাই না। তাঁরা সকলেই ব্যবসায়ী, তাঁরা নিজেদের আত্মসম্মান নিয়ে ব্যবসা করেন। তাঁদেরকে যতটুকু সম্ভব ব্যবসায়িক ভাবে সহযোগিতা করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এজন্য প্রথম ধাপে তাঁদের কাছ থেকে লাভ দিয়ে পণ্য কিনে নিয়ে পরবর্তীতে আমি নিজে একজন দোকানদার হয়ে গুলশানে এগুলো বিক্রি করব। এর বিক্রয়লব্ধ অর্থ দিয়ে পুনরায় সে সব ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আরো পণ্য ক্রয় করব, সেগুলো আবার গুলশানে এনে নামীদামী মানুষদের কাছে বিক্রি করে সেই টাকা অন্যান্য ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের নিকট পৌঁছে দিব।’
ফারাজ করিম চৌধুরী চট্টগ্রাম-৬ আসনের সংসদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর জ্যেষ্ঠ সন্তান। চারপাশের নানা রকম অনিয়মের বিপরীতে অবিরাম ছুটে চলেছেন এই স্বপ্নবাজ তরুণ। একের পর এক ব্যতিক্রমী কর্মকাণ্ড সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুলে ধরে গোটা দেশেজুড়ে অর্জন করেছেন তুমুল জনপ্রিয়তা।
সম্পাদক ও প্রকাশক
শেখ জাহিদ
নির্বাহী সম্পাদক
আলহাজ্ব শেখ সিদ্দিকুর রহমান
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার কে এম মেহেদী হাসান |
মোবাইল: ০১৭১১২৪৯৭৭০
হোয়াটস্অ্যাপ: ০১৭১১২৪৯৭৭০
প্রধান কার্যালয় আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
|
প্রিন্টের তারিখ ও সময়: April 18, 2024, 5:28 am